প্রথম কারণ সিনিয়র ক্রিকেটার হিসেবে বাড়তি দায়িত্ব নিয়েছেন শিখর। টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার আগে শ্রেয়স আইয়ার ছিটকে গেলে দিল্লির সিনিয়র ক্রিকেটার হিসেবে শিখরের একটা বড় ভূমিকা ছিল। সেটা ধারাবাহিকতার সঙ্গে পালন করছেন তিনি। দ্বিতীয় কারণ তরুণ অধিনায়ক ঋষভ পন্থকে প্রতি মুহূর্তে গাইড করছেন বড় দাদার মত। কোনও ইগো সমস্যা নেই ধাওয়ানের। সানি মনে করেন এই কারণেই শিখর শুধু একজন বড় ক্রিকেটার নন, বড় মনের মানুষ।
advertisement
মজা করে বলেছেন সেই কারণেই দিল্লি থেকে নাকি এত টাকা রোজগার করেন গব্বর। উল্লেখ্য শিখর সব সময় একজন আদর্শ টিম ম্যান সেটা আগেই জানিয়েছিলেন বিরাট কোহলি। রোহিত শর্মাও বরাবর ধাওয়ানের বড় মনের কথা বলে এসেছেন। সানি মনে করেন আসন্ন টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ওপেনার হিসেবে শিখর ধাওয়ানের জায়গা পাকা। রোহিত শর্মা এবং ধাওয়ানকেই ওপেনার হিসেবে দেখতে চান তিনি।
ধাওয়ান অবশ্য মুখ বন্ধ করে ধারাবাহিকভাবে রান করে যেতে চান। ওপেনার হিসেবে ইনিংস শুরু করার পাশাপাশি লম্বা সময় ধরে ব্যাট করতে চান। কারণ উইকেটে যত সময় কাটাবেন তিনি, ততই দিল্লির জয়ের সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।পরের ম্যাচগুলোতেও এভাবেই পারফর্ম করতে চান।