রাহুল ছাড়াও পঞ্জাবের হাতে রয়েছে গেইল, আগারওয়াল, হুডাদের মত বড় শট খেলার ব্যাটসম্যান। তরুণ শাহরুখ খান শেষ ম্যাচে মন জয় করেছেন ৪৭ রানের ইনিংস খেলে। বোলিং বিভাগে মহম্মদ শামি চোট কাটিয়ে ছন্দে ফেরার চেষ্টা করছেন। দুই অস্ট্রেলিয়ান মেরেডিথ এবং রিচার্ডসন মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। লেগ স্পিনার মুরুগান অশ্বিন ঘূর্ণি উইকেটে যথেষ্ট বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারেন। অন্যদিকে দিল্লির ব্যাটিং লাইনআপ পন্থ ছাড়াও ধাওয়ান, পৃথ্বী শ, স্তইনিস রয়েছেন। রাহানের অভিজ্ঞতা ফেলে দেওয়ার নয়।
advertisement
বোলিং বিভাগে রাবাডা আগের ম্যাচে ফিরেছিলেন। করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে নোখিয়ার। তাই পঞ্জাবের বিরুদ্ধে খেলতে অসুবিধে নেই এই দক্ষিণ আফ্রিকান জোরে বোলারের। এছাড়াও অভিজ্ঞ অমিত মিশ্র এবং রবি অশ্বিন রয়েছেন স্পিন বিভাগে। অলরাউন্ডার ক্রিস ওকস এবং টম কারান রয়েছেন। প্রথমদিকে ওয়াংখেড়েতে বড় স্কোর উঠলেও, শেষ কয়েকটা ম্যাচে লো স্কোর উঠছে। যে দল টস জিতবে বোলিং করতে পছন্দ করবে।
গভীরতার দিক থেকে বিচার করলে সামান্য এগিয়ে দিল্লি। কিন্তু পঞ্জাবের শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনআপ ক্লিক করে গেলে সবকিছুই সম্ভব। তাছাড়া পন্থ চেষ্টা করবেন অধিনায়ক হিসেবে উইকেটের পেছনে এবং সামনে নজর কাড়তে। একই মোটিভেশন নিয়ে নামবেন রাহুল। দুই দলেই বিগ হিটারের ছড়াছড়ি। তাই দর্শকদের জন্য মনোরঞ্জন অপেক্ষা করছে তাতে সন্দেহ নেই।
