১. মুম্বাইতে একের পর এক তারকা ব্যাটসম্যান। ওপেনার রোহিত শর্মা। কুইন্টন ডি কক অবশ্য প্রথম ম্যাচে খেলবেন না। সুযোগ পেতে পারেন ঈশান কিষাণ বা সূর্যকুমার যাদব। দুজনেই দুরন্ত ফর্ম। দুজনেই টি-২০ স্পেশালিস্ট। ঈশানের এই ম্যাচে রোহিতের জুড়িদার হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। আরসিবিতে কোহলি ও এবি ছাড়া তারকা ব্যাটসম্যান তেমন নেই। তবে এই দুজন খেলে দিলে আর কারও দরকারও পড়বে না। দেবদত্ত পাড্ডিকাল ভাল ফর্মে ছিলেন। তবে তিনি করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন কিছুদিন আগে। তাঁর আগামীকাল প্রথম একাদশে থাকার সম্ভাবনা প্রায় নেই।
advertisement
২. হার্দিক পান্ডিয়া, কায়রন পোলার্ডের মতো দুরন্ত অলরাউন্ডার রয়েছেন মুম্বাইতে। রয়েছেন ক্রুনাল পান্ডিয়া। আরসিবির কাছেও গ্লেন ম্যাক্সওয়েল রয়েছেন। তবে গত মরশুমে তিনি ফ্লপ হয়েছিলেন। এমনকী একটিও ছক্কা হাঁকাতে পারেননি। আর ওয়াশিংটন সুন্দর ফর্মে থাকলেও অভিজ্ঞতার অভাবে ভুগতে পারেন।
৩. মু্ম্বাইয়ের বোলিং ইউনিট দুর্দান্ত। জসপ্রিত বুমরা, নাথান কুল্টার নাইল, অ্যাডাম মিলনে, জেমস প্যাটিনসন, ট্রেন্ট বোল্টের মতো পেসাররা রয়েছেন। রাহুল চাহার, পীযূশ চাওলার মতো স্পিনার কার্যকরী হতে পারেন। তবে দুজনের মধ্যে একজনই সুযোগ পাবেন। আরসিবির কাছে নবদীর সাইনি, কাইল জেমিসন, মদম্মদ সিরাজ ও যুজবেন্দ্র চাহালের মতো বোলার রয়েছেন।
৪. চিপকের উইকেট স্পিন-সহায়ক। ফলে ব্যাটসম্যানদের রান তুলতে কসরত করতে হবে। এই উইকেটে চাহাল কার্যকরী হতে পারেন। তবে গত কয়েকটি ম্যাচে তাঁর ফর্ম ঠিকঠাক ছিল না। এদিকে আবার চাওলার মতো লেগ স্পিনার বিরাট কোহলিকে বিরক্ত করতে পারেন।
৫.মুম্বাই ও আরসিবি এখনও পর্যন্ত আইপিএলে ২৭টি ম্যাচ খেলেছে। এখানে কিন্তু মুম্বাই এগিয়ে। ১৭টি ম্যাচ জিতেছে তারা। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দুটি ম্যাচই মুম্বই জিতেছে। তবে চিপকে এখনও পর্যন্ত দুদল খেলেছে দুটি ম্যাচ। মুম্বই ও আরসিবি একটি করে ম্যাচ জিতেছে।
