ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের তরফে স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। জানানো হয়েছে আর্চার আগের থেকে অনেকটাই সুস্থ। ডান হাতের কনুইয়ে সফল অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। কিন্তু এই মুহূর্তে রিহ্যাব করছেন তিনি। হালকা প্র্যাকটিস শুরু করেছেন। আগামী এক সপ্তাহের ভেতর পুরোদমে প্র্যাকটিস শুরু করবেন। তখন পরীক্ষা করে দেখা হবে কনুইয়ে ব্যথা অনুভব করছেন কিনা। যদি না করেন তাহলে কাউন্টি দল সাসেক্সের হয়ে খেলবেন। আসল লক্ষ্য জুন মাসে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজের আগে নিজেকে তৈরি করা।
advertisement
তারপর বছর শেষে নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ খেলতে যাবে ইংল্যান্ড। ক্রিকেটের কুলীন প্রতিযোগিতার জন্য নিজেদের ফাস্ট বোলিং বিভাগের সেরা অস্ত্রকে ফিট রাখাটাই ইংলিশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান চ্যালেঞ্জ। আইপিএলের বিশাল অর্থের লোভ ছাড়া সহজ নয় ক্রিকেটারদের কাছে। কিন্তু যে সম্মান দেশের জার্সিতে পাওয়া যায়, সেই সম্মান অন্য কোনও টুর্নামেন্টে সম্ভব নয়। তাই আর্চার সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মনে করেন অধিকাংশ ক্রিকেটপ্রেমী।
এমনিতেই রাজস্থানের অবস্থা খারাপ। ফাস্ট বোলিং বিভাগে অভিজ্ঞতার অভাব রয়েছে। মরিস সর্বোচ্চ মূল্যের ক্রিকেটার হলেও, বল হাতে তিনি আর্চারের জায়গা নিতে পারবেন না। ফলে মুস্তাফিজুর, জয়দেব উনাদকট এবং তরুণ চেতন সাকারিয়ার ওপর নির্ভর করা ছাড়া উপায় রইল না।