কোনও ক্রিকেটার যদি প্রথমবারই নিয়ম লংঘন করেন সেক্ষেত্রে তাকে সতর্ক করা হবে। তবে ছয় দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। সেই ক্রিকেটার যদি দ্বিতীয়বার একই ভুল করে সে ক্ষেত্রে এক ম্যাচ নির্বাচন হবে। তৃতীয়বার একই ভুল করলে টুর্নামেন্ট থেকে বহিষ্কার করা হতে পারে সেই ক্রিকেটারকে। এমনকি ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
advertisement
শুধু ক্রিকেটার নয়, নিয়মভঙ্গ হলে জরিমানা হবে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোরও। জৈব সুরক্ষা বলয় ভেঙে ক্রিকেটার বা সাপোর্ট স্টাফদের সঙ্গে যদি বাইরের কোনও ব্যক্তির দেখা করার অনুমতি দেয় তাহলে ফ্র্যাঞ্চাইজি গুলির জরিমানা করা হবে। প্রথমবার এক কোটি টাকা। দ্বিতীয়বার এক পয়েন্ট কেটে নেওয়া হবে । তৃতীয়বার ভুল হলে একেবারে দুই পয়েন্ট কাটা যাবে। একসঙ্গে বারবার স্বাস্থ্যবিধির নিয়ম ভাঙলে ফ্র্যাঞ্চাইজি গুলি বোর্ডের তদন্তের মুখে পড়বে। নিয়ম গুলি ক্রিকেটার, ফ্র্যাঞ্চাইজিদের পাশাপাশি সমস্ত সাপোর্ট স্টাফ, খেলোয়ারদের পরিবারের সদস্যদেরও মানতে হবে। বায়ো বাবলের নিয়ম লংঘন হচ্ছে কিনা তা বোঝার জন্য ক্রিকেটারদের প্রত্যেককে বায়ো ট্র্যাকার দেওয়া হয়েছে। খেলার বাইরে সব সময় শরীরের সঙ্গে রাখতে হচ্ছে এই যন্ত্রটি।
এরমধ্যে বৃহস্পতিবারই চেন্নাইয়ের ক্রিকেটার কেএম আসিফের বিরুদ্ধে নিয়ম ভাঙ্গার অভিযোগ উঠেছে। তবে সিএসকে সিইও কাশী বিশ্বনাথন বলেন, "আসিফ কোনও নিয়ম ভাঙেননি।" পরে জানা যায় আসিফ নিজের ঘরের চাবি হারিয়ে ফেলেছিলেন আসিফ। তাই জন্য রিসেপশনে গিয়েছিলেন। যদিও নিয়মানুযায়ী সেখানে যাওয়ার কথা ছিল না আসিফের। তাঁকে নিয়মভঙ্গের জন্য ৬ দিনের কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে।
Eeron Roy Barman