হার্দিক মনে করেন যেভাবে এই কঠিন পরিস্থিতিতে দেশের ডাক্তার, নার্স এবং বিভিন্ন ফ্রন্টলাইন কর্মীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেছেন তার তুলনা হয় না। মানবতার ইতিহাসে একটা কঠিন সময়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে মানব জাতি। প্রয়োজনে আরও সাহায্য করবেন জানিয়েছেন। উল্লেখ্য ভারতের করোনা যুদ্ধে আগেই সামিল হয়েছেন প্যাট কামিন্স ও ব্রেট লি। তাঁদের পথ অনুসরণ করে এগিয়ে এসেছিলেন আরও এক ক্রিকেটার। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের শ্রীবৎস গোস্বামী। এগিয়ে এসেছে রাজস্থান রয়্যালস, দিল্লি ক্যাপিটালসের মত দলগুলোও। করোনা যুদ্ধে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন সচিন তেন্ডুলকারও। মিশন অক্সিজেন তহবিলে ১ কোটি টাকা দান করেন লিটল মাস্টার।
advertisement
দেশে ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে করোনার দ্বিতীয় টেউ। লক্ষ লক্ষ মানুষ আক্রান্ত। হাসপাতালে বেড নেই। দেশে অক্সিজেনেরও আকাল। বিদেশ থেকে অক্সিজেন সরবরাহ করতে হচ্ছে। এই অবস্থায় মানবিকতার নজির গড়েছিলেন সচিন । কিছুদিন আগেই তিনি করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। আপাতত তিনি সুস্থ। কদিন আগেই তিনি করোনা রোগীর চিকিৎসার জন্য প্লাজমা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন। এবার আর্থিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন। পান্ডিয়া ভাইয়েরা এই মহৎ কাজ করেও কোনও প্রচার চান না।কিছুদিন আগেই নিজের বাবাকে হারিয়েছেন দুই ভাই। ফলে নিজের লোকের বিয়োগের কষ্ট উপলব্ধি করতে পারেন।