বাংলার ক্রিকেট কোচ মনে করেন সম্প্রতি এই দুজন ক্রিকেটারের যা পরিসংখ্যান ছিল, তাতে তাঁদের দলে জায়গা হতেই পারত। বিবেক বাঁহাতি ওপেনার। মেরে খেলতে পারেন। উইকেট-রক্ষক হিসেবেও সার্ভিস দিতে পারেন। মুস্তাক আলি টুর্ণামেন্টে বেশ কয়েকটা দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। ঝাড়খণ্ডের বিরুদ্ধে ইডেনে দুর্দান্ত শতরান, মিজোরাম এবং মেঘালয়ের বিরুদ্ধে আক্রমনাত্মক ইনিংস এসেছিল তাঁর ব্যাট থেকে।
advertisement
অরুণ লাল জানালেন,"সত্যি বলতে আমি নিলাম দেখিনি। তবে বিবেক এবং আকাশ জায়গা পাবে আশা ছিল। বিবেক কমপ্লিট প্যাকেজ। ব্যাটিং, কিপিং যেমন করতে পারে, তেমনই পাশাপাশি দুর্দান্ত ফিল্ডার। ফর্মে ছিল। যাই হোক, কেন সুযোগ পেল না জানি না। হয়তো মিনি নিলাম একটা কারণ। আসলে নিজেদের প্রয়োজন মত অল্পস্বল্প ঠিকঠাক করার সুযোগ ছিল দলগুলোর কাছে। তবে সামনে বিজয় হাজারে আছে। ওঁকে বলেছি এসব না ভেবে বিজয় হাজারেতে টানা রান করতে। নিশ্চিত সুযোগ পাবে বিবেক"।
তেমনই বাংলাকে রঞ্জি ট্রফির ফাইনালে তোলার পেছনে বড় ভূমিকা ছিল আকাশদীপের। বেঙ্গল টি টোয়েন্টি লিগেও ভাল বল করেছিলেন। কিন্তু নাইটদের দলে শিবম মাভি, নাগারকোটি, প্রসিদ্ধ কৃষ্ণদের মত ভারতীয় সিমার থাকায় আকাশের দলে জায়গা পাওয়াটা কঠিন ছিল। বাংলার প্রাক্তন অধিনায়ক লক্ষ্মীরতন শুক্লাও প্রশ্ন তুলেছেন নাইটদের দল বাছাই নিয়ে। ওপেনিং সমস্যা সমাধান যে নাইটরা করেনি সেটা পরিষ্কার।