টেক্সাসের বাসিন্দা বছর উনিশের উইলিয়াম প্যাট্রিক ৷ জুলাইয়ের মাঝ বরাবর তিনি দুটো একে ৪৭ বন্দুক কিনেছিলেন । টেক্সাস পুলিশের তরফে জানানো হয়, ১৩ তারিখ বন্দুক দুটি নিয়ে লুবকের একটি হোটেলে ওঠে প্যাট্রিক। সেখান থেকেই ঠাকুমাকে ফোন সেই 'ভয়ঙ্কর' কথাটি বলেন... তাঁর ময়াগাজিন দুটিতে গুলি ভর্তি, তিনি গণহত্যা করতে চান। পুলিশের হাতে ধরা পড়লে, আত্মঘাতী হবেন। হোটেলের রুম নম্বরও ঠাকুমাকে জানান।
advertisement
আর এক মুহূর্ত দেরী করেননি বৃদ্ধা। পুলিশকে ফোন করে সমস্ত ঘটনা খুলে জানান ৷ লুবক পুলিশ নিমেষে পৌঁছান সেই হোটেলে। রুমে ঢুকে দেখা যায় প্যাট্রিক বিছানায় শুয়ে রয়েছেন। পুলিশকে দেখে সঙ্গে সঙ্গে একটি রাইফেল নিয়ে আত্মহত্যা করতে যান যুবক ৷ কিন্তু পুলিশের তৎপরতায় রক্ষা পান প্যাট্রিক৷ তাঁকে উদ্ধার করে মানসিক চিকিৎসার জন্য লুবকের কনভেনান্ট মেডিক্যাল সেন্টারে ভর্তি করা হয়৷ পুলিশরর প্রাথমিক অনুমান, প্যাট্রিক অবসাদগ্রস্ত ৷