ইজরায়েলের অপরাধের শাস্তি দিতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলেও ইরানের এই বাহিনী উল্লেখ করেছে। তেহরান ইজরায়েলকে লক্ষ্য করে প্রথম দফা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। ইজরায়েলের একেবারে ভেতরের লক্ষ্যবস্তু নিশানা করে এসব ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে। ইরানের হামলার মোকাবিলায় আমেরিকাকে পাশে পেয়েছে ইজরায়েল। আরও দুই শক্তিশালী দেশ এই ঘটনার পর ইজরায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছে। তারা হল ব্রিটেন এবং ফ্রান্স।
advertisement
উভয় দেশের তরফেই ইজরায়েলে ইরানি হামলার সমালোচনা করা হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, আমেরিকা, ব্রিটেনের সেনা গুলি করে ইরানের একের পর এক ড্রোন ধ্বংস করছে বলেও জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট দেশের সামরিক বাহিনী। ইরানের হামলার খবর পেয়ে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ইতিমধ্যে ফোনে কথা বলেছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।
আরও পড়ুন: ইরানের একের পর এক আঘাত, ইজরায়েলের বাজি আয়রন ডোম! কী এই তুরুপের তাস? কী হয় এতে?
জানা গিয়েছে, রবিবার প্রায় ২০০ ড্রোন দিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান। ইজরায়েলের ভূখণ্ড লক্ষ্য করে ছোড়া সেই ড্রোন আকাশে কয়েক ঘণ্টার পথ পেরিয়ে গন্তব্যে পৌঁছবে। জেরুজালেমে শোনা গিয়েছে যুদ্ধের সাইরেনের শব্দ। সিরিয়ার রাজধানী দামাস্কাসে দিন কয়েক আগে ইজরায়েলের বোমাবাজির পাল্টা হিসাবেই রবিবারের এই হামলা বলে জানিয়েছে ইরান। তেহেরানের হুঁশিয়ারি, ইজরায়েলের হয়ে যে যে দেশ অস্ত্র ধরবে, ইরান তাদেরও ছেড়ে দেবে না।