মিসৌরি বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজির প্রধান ম্যাথিউ বেচটোল্ড বলেছেন যে মাছিটি একটি রহস্য৷ কারণ রোগীর এটি খাওয়ার কোনও স্মৃতি ছিল না ওই ব্যক্তির৷ এই ঘটনার ফলে শরিরে কোনও লক্ষণ বা উপসর্গও দেখা যায়নি। রোগী ডাক্তারদের বলেছিলেন, তিনি কেবল পরিষ্কার তরল খেয়েছিলেন এবং দু’দিন আগে পিৎজা এবং সালাড খেয়েছিলেন। তবে তিনি যে খাবার খেয়েছেন তাতে কোনও মাছি ছিল কিনা তা তিনি মনে করতে পারেননি।
advertisement
আমেরিকান জার্নাল অফ গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিতে প্রকাশিত হয়েছিল, যা এই ঘটনাটিকে “খুব বিরল কোলনোস্কোপি আবিস্কার” হিসাবে বর্ণনা করেছে। মাছির প্রবেশের জন্য দুটি সম্ভাব্য রুটের কথা চিকিৎসক বলেছিলেন। এটি হয় মুখ দিয়ে বা মলদ্বার দিয়ে শরীরে প্রবেশ করেছে, তবে উভয় রুটেরই নিজস্ব সমস্যা রয়েছে। মুখ দিয়ে প্রবেশ করলে পাচক এনজাইমগুলি মাছিকে ধ্বংস করে দেওয়ার কথা, তা তো হয়নি। অন্য দিকে, যদি মাছিটি মলদ্বার দিয়ে প্রবেশ করত, তবে এটিকে একটি ঘূর্ণায়মান পথ দিয়ে বৃহৎঅন্ত্রে যেতে হত, যা “অসম্ভব” বলে মনে করা হচ্ছে।