এই ছাতা গুলোর দাম আড়াইশো টাকা থেকে শুরু করে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত।পথের পাঁচালী’র অপু-দুর্গা, ‘গুপি গাইন বাঘা বাইন’-এর গানে গানে ঘোরাফেরা, কিংবা ফেলুদার চোখ ধাঁধানো কেস—সবই উঠে এসেছে এই ছাতার ক্যানভাসে। ডিজিটাল প্রিন্টিংয়ের মাধ্যমে ছাতার কাপড়ে জায়গা করে নিয়েছে সিনেমার বিখ্যাত দৃশ্য, সংলাপ, এমনকি পোস্টার অনুপ্রাণিত ডিজাইন। দামের দিক থেকে একটু চড়া হলেও, আগ্রহের ঘাটতি নেই।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
সিনেমাপ্রেমী ও ফ্যাশন সচেতন মানুষদের চোখ টেনে নিচ্ছে এই ছাতাগুলি। অনেকে বলছেন, “এবার সত্যজিৎ রায়ের সৃষ্টি থাকছে ছাতার মধ্যে।” বৃষ্টির দিনে ছাতা মাথায় রেখে যখন হেঁটে চলবেন শহরের রাস্তায়, তখন আপনার ছাতাই হয়ে উঠবে চলন্ত গল্পপাঠ। এ যেন বর্ষার ছায়ায় বাংলা চলচ্চিত্রের এক অভিনব শ্রদ্ধার্ঘ্য।
জলপাইগুড়ির এই ছাতা কেবল প্রয়োজন নয়, হয়ে উঠেছে এক শৈল্পিক আত্মপ্রকাশ। বর্ষা যেমন আনে সজীবতা, তেমনই এই ‘সত্যজিৎ ছাতা’ এনেছে সিনেমা আর শিল্পের এক দুর্দান্ত মেলবন্ধন।
সুরজিৎ দে