তুরস্কতে ধুমধাম করে যে ডেস্টিনেস ওয়েডিং হয়েছিল, তা তুরস্ক ম্যারেজ রেগুলেশন অনুযায়ী হয়৷ বিদেশের বিয়ের আইন এই দেশে বৈধ নয়। এবং কোনও আইনী মতে সেই বিয়ে হয়নি৷ যেহেতু নিখিল ও নুসরত দু’জন পৃথক ধর্মের, ভারতের স্পেশ্যাল ম্যারেজ অ্যাক্টে তাঁদের বিয়ে হওয়ার কথা, সেটা হয়নি। সেই কারণে বিয়ে যখন হয়নি, তখন বিবাহ বিচ্ছেদের (Nikhil Jain-Nusrat Jahan marriage )কোনও প্রশ্ন উঠতে পারে না বলে নায়িকার দাবি। নিখিল ও নুসরতের সম্পর্ক প্রেমের বা সহবাস লিভ ইন বলে অভিনেত্রীর দাবি। আইনের চোখে এর কোনও মান্যতা নেই, এমনটাই বলেন নুসরত । এই মর্মে একটি বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন তিনি৷ যেখানে স্পষ্টভাবে নিজের কথা জানিয়েছেন অভিনেত্রী সাংসদ নুসরত জাহান (Actress MP Nusrat Jahan statement)৷
advertisement
এই বিজ্ঞপ্তিতে তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, কাজের জন্য বা বেড়াতে কোথাও নুসরত যদি যান সেখানে অন্য কারও প্রশ্ন করার কিছু নেই। তাঁর সমস্ত খরচ নুসরত নিজেই বহন করেন। তাঁর বোনের পড়াশোনার খরচ ও তাঁর পরিবারের সকলের খরচ নুসরত নিজেই চালান৷ ফলে তিনি অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন৷ কোনও দিন অন্য কারও ক্রেডিট কার্ড থেকে তিনি খরচ করেননি, জানিয়ে দেন নায়িকা। উল্টে নায়িকার অ্যাকাউন্ট থেকে নিখিল টাকা নিয়েছেন বলে, নুসরত-এর দাবি। তাঁদের বিচ্ছেদের পরও এই ঘটনা ঘটেছে, নায়িকা ব্যাঙ্ক কতৃপক্ষকে জানিয়েছেন।
নুসরত জানালেন, তাঁর জামা কাপড় ও অনেক জিনিস এখনও নিখিলের বাড়িতে রয়েছে। তাঁর বিয়ের গয়নাও রয়েছে ওই বাড়িতে। এইগুলি মূলত নুসরতের পারিবারিক গয়না। কিছু তাঁর নিজেরও কেনা।