আরও পড়ুনঃ মোমের মতো মেদ গলে চাবুক ফিগার! শুধু সকালে ‘এই’ একগ্লাস শরবত! খেলেই ভ্যানিশ শরীরের জটিল-কঠিন রোগ
সইফ আলি খানকে ছুরিকাঘাতের মামলায় মুম্বই পুলিশ গত সপ্তাহে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি চার্জশিট দাখিল করেছে। ১০০০ পৃষ্ঠার এই চার্জশিটে অভিযুক্ত শরিফুল ইসলামের বিরুদ্ধে বেশ কিছু প্রমাণ রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু নায়কের ফ্ল্যাটের ভেতর থেকে সংগৃহীত আঙুলের ছাপের নমুনা অভিযুক্ত শরিফুল ইসলামের সঙ্গে মেলেনি।
advertisement
জানা গিয়েছে যে প্রায় ২০টি নমুনা রাজ্য সিআইডির ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যুরোতে পাঠানো হয়েছিল, যার মধ্যে ১৯টি নমুনাই অভিযুক্তের নমুনার সঙ্গে মেলেনি। চার্জশিটে উল্লিখিত বিবরণ অনুসারে, বাথরুমের দরজা, শোওয়ার ঘরের স্লাইডিং দরজা এবং আলমারির দরজায় পাওয়া আঙুলের ছাপ শরিফুলের সঙ্গে মেলেনি। তবে হ্যাঁ, অভিযুক্তের সঙ্গে কেবল একটাই আঙুলের ছাপ মিলেছে, যা বাড়ির অষ্টম তলা থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল।
তবে, মুম্বই পুলিশ জানিয়েছে যে আঙুলের ছাপ মেলার সম্ভাবনা ১০০০ নমুনার মধ্যে একটাই হয়। আসলে, ঘটনাস্থলে যা-ই ঘটুক না কেন, বেশ কয়েকজন মানুষ সেখানকার জিনিস ব্যবহার করে এবং স্পর্শ করে, যে কারণে আঙুলের ছাপ মেলানো কোনও অকাট্য প্রমাণ নয়। সঙ্গত কারণেই সেই সব জিনিসে অভিযুক্তের সঙ্গে সঙ্গে অন্যদেরও আঙুলের ছাপ মিশে থাকে বা পুরোটাই ঘষা খেয়ে যায়।
আরও পড়ুনঃ মোমের মতো মেদ গলে চাবুক ফিগার! শুধু সকালে ‘এই’ একগ্লাস শরবত! খেলেই ভ্যানিশ শরীরের জটিল-কঠিন রোগ
চার্জশিটে ফেস রেকগনিশন পরীক্ষার ফলাফল, আঙুলের ছাপের রিপোর্ট, একটি সনাক্তকরণ প্যারেড রিপোর্ট এবং ফরেনসিক ল্যাবের তথ্য অন্তর্ভুক্ত ছিল বলে জানা গিয়েছে। পুলিশ এই মামলায় অভিযুক্তের জামিন আবেদনের বিরোধিতা করে। কেন না, পুলিশ আদালতকে জানিয়েছিল যে অভিনেতার মেরুদণ্ডের কাছে আটকে থাকা ছুরির টুকরো এবং ঘটনাস্থলে পাওয়া ছুরির টুকরোটি অভিযুক্ত মহম্মদ শরিফুল ইসলামের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের সঙ্গে মিলে গিয়েছে। এবার দেখার ঘটনায় আদালত কী রায় দেয়!