জানা যায়, ঘটনার সূত্রপাত ২০১৮ সালে। সেই সময়েই রামগোপালের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়। বিগত কয়েক বছর ধরেই বিস্তর আর্থিক সমস্যায় ভুগছেন রামগোপাল। তারও আগে থেকে পরিচালকের কোনও সিনেমা বক্স অফিসে চলেনি।
আরও পড়ুন: সেই অটোচালককে ৫০ হাজার টাকা দিয়েছেন সইফ? উঠছে ১১ লক্ষ টাকা দেওয়ার দাবি
advertisement
একের পর এক ছবি মুখ থুবড়ে পড়েছিল। সেই সময়, অর্থাৎ ২০১৮ সালে চেক বাউন্স মামলায় জড়িয়ে পড়েন রামগোপাল। ভার্মা এবং ‘শ্রী’ নামে এক কোম্পানির আর্থিক বিরোধ থেকেই সংশ্লিষ্ট মামলার সূত্রপাত। রিপোর্ট অনুযায়ী, রামগোপালের দেওয়া চেক বাউন্স হয়ে গিয়েছিল। নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা তাঁর অ্যাকাউন্টেও ছিল না। সেই কারণেই রামগোপালের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে ওই সংস্থা। একাধিকবার শুনানি হলেও রামগোপাল হাজিরা দেননি আদালতে।
আরও পড়ুন: ২৩বছরে ২৫০কোটি!সিরিয়ালে একটি পর্বে নেন ১৮লাখ! কম বয়সি ‘সুপার রিচ’ নায়িকা কে?
আইনি নোটিস পাওয়ার পরেও বারবার অনুপস্থিত থেকেছেন শুনানির সময়ে। শেষমেশ এবার আন্ধেরির ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের তরফে পরিচালককে ৩ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তাও আবার জামিন অযোগ্য ধারায়। শুধু তাই নয়, এর পাশাপাশি মোটা অঙ্কের জরিমানাও হয়েছে তাঁর উপর। আর্থিক ক্ষতিপূরণ হিসেবে ওই সংস্থাকে ৩ লক্ষ ৭২ হাজার টাকাও দিতে হবে রামগোপালকে। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, এই তিন মাসের মধ্যে মামলাকারীকে ক্ষতিপূরণ দিতে না পারলে আরও বিপদ বাড়বে রামগোপালের। সেক্ষেত্রে জেলে সাজার মেয়াদ আরও তিন মাস বেড়ে যাবে। ফলে ফের আইনি বিপাকে পড়লেন এই চিত্র পরিচালক।