বাড়িতে বাড়িতে কর্পোরেশনের জল পৌঁছে গেছে। এছাড়াও রয়েছে টুলু পাম্পের ব্যবহার। শহর কলকাতা ফিরিয়ে দিচ্ছে ভিস্তিদের।
আরও পড়ুন: লাস্যময়ী তাঁর ভঙ্গীমা! ইনস্টাগ্রামে নতুন ফোটশ্য়ুটের ছবি দিয়ে আগুন লাগিয়ে দিলেন তৃণা
আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত চলচিত্র পরিচালক রাজাদিত্য ব্যানার্জি। তিনি ২০১৭-এ তৈরি করেন কলকাতার বিলুপ্তপ্রায় ভিস্তিওয়ালাদের ওপর প্রথম তথ্যচিত্র 'ওয়াটারওয়ালা'। ২০১৭ থেকে বহু মানুষ দেশে বিদেশে এই সিনেমা দেখেছেন। এইবার দেশে এবং আন্তর্জাতিক ফেস্টিভ্যালের সার্কিটে এই গবেষণামূলক কাজটি দেখা যাবে। ভারত-ফিনল্যাণ্ডের যৌথ প্রযোজনায় তৈরী এই সিনেমাটি চিত্রগ্রহণ করেছেন সুমন শিট , গিরিধারী গড়াই , সুদীপ বড়াল। সম্পাদনা করেছেন সুমন্ত সরকার। লোকেশন সাউন্ড রেকর্ড করেছেন হিমাদ্রি আদক ও সন্দীপ রায় কর্মকার। 'ওয়াটারওয়ালা' পরিচালকের পঞ্চম ডকুমেন্টারী ।
advertisement
আরও পড়ুন: কেকে'র শেষ অটোগ্রাফ! মৃত্যুর আগে গায়ক শুভেচ্ছাবার্তা লিখেছিলেন সতীশের গিটারে
পরিচালক জানান, 'এই কাজ প্রথম শুরু করি ২০১৬-১৭-এ বৌবাজারে। ভিস্তি চাচা ইসামুলকে বোঝাতে মাসের পর মাস সময় লেগেছে। শেষে বুঝেছিলেন আমরা ওঁনার জীবনের কথা পর্দায় তুলে ধরতে চাই, আর কোনো উদেশ্য নেই আমাদের। আমরা পুলিশের চরও নই।'
কলকাতা কি দেবে ভিস্তিদের ?
ভিস্তিদের নিজেদের গল্প 'ওয়াটারওয়ালা'। আসছে কলকাতার বিলুপ্তপ্রায় ভিস্তিদের গল্প। কলকাতার ভিতর যে আরেকটা কলকাতা রয়েছে, সেই গল্প বলবে এই তথ্যচিত্র।