নীতুর কথায়, ‘‘আমি চাই রণবীর এবং ঋদ্ধিমা নিজেদের জীবন নিয়ে ব্যস্ত থাকুক ৷ আমি তো ওদের বলি, আমার হৃদয়ে থাকো ৷ কিন্তু আমার মাথায় চড়ে বোসো না ৷ অতিমারিতে এক বছর ঋদ্ধিমা আমার সঙ্গে ছিল ৷ ও ফিরতে না পেরে আটকে গিয়েছিল বলে আমি যে কী চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম! আমি শুধু ঋদ্ধিমাকে ফিরে যেতে বলতাম ৷ কারণ ভরত একা ছিল৷’’
advertisement
তিনি নিজের প্রাইভেসিকে ভালবাসেন ৷ জানিয়েছেন ঋষি-ঘরণি ৷ জানিয়েছেন এ ভাবে একা থাকতেই তিনি অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছেন ৷ এর আগে লকডাউনে দিল্লি থেকে তাঁর কাছে এসে অনেক দিন ছিলেন মেয়ে ঋদ্ধিমা ৷ সে সময় একসঙ্গে দীর্ঘ অন্তরঙ্গ মুহূর্ত কাটিয়েছেন মা-মেয়ে ৷
কথায় কথায় নীতু ফিরে গিয়েছেন অতীতে ৷ জানিয়েছেন, ঋদ্ধিমা যখন তাঁদের ছেড়ে বিদেশে পড়তে গিয়েছিলেন, তিনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন ৷ সন্তানের সঙ্গে বিচ্ছেদ মেনে নিতে পারেননি ৷ এতটাই দুর্বল ছিল মন, যখন অতিথিরা বিদায় জানাতেন তখনও তিনি কেঁদে ফেলতেন ৷ পরে যখন রণবীর বিদেশে পড়তে যান তখন আর এতটা দুর্বল হননি ৷ সে সময় মানসিক ভাবে অনেক বেশি প্রস্তুত ছিলেন ৷ জানিয়েছেন অতীতের জনপ্রিয় এই নায়িকা ৷ ছেলেমেয়েদের তিনি বলেছেন তাঁর সঙ্গে রোজ দেখা করার কোনও দরকার নেই ৷ যোগাযোগ থাকলেই হল ৷
রাজ মেহতার ছবি ‘যুগ যুগ জিও’-তে এর পর দেখা যাবে নীতুকে ৷ এই ছবির নামভূমিকায় আছেন অনিল কপূর, বরুণ ধবন এবং কিয়ারা আডবাণী ৷