তিনি ইরার ভিডিওটি নিয়ে রি-ট্যুইট করে লেখেন, "১৬ বছর বয়সে একা লোকজনের সঙ্গে মারপিট করছিলাম। আ্যাসিডে পুরে যাওয়া বোনের জন্য লড়ছিলাম। তাঁর খেয়াল রাখতে হচ্ছিল। এখানে অবসাদের অনেক কারণ আছে। কিন্তু যাদের জীবনে এসব কিছুই নেই, তারাও কি করে অবসাদে ভোগে? আসলে এর জন্য পরিবার দায়ী। বাবা মা সঙ্গ না দিলে এমন হয়। ভাঙা পরিবারে বেড়ে ওঠাটা বাচ্চাদের জন্য মুশকিলের। আমাদের পুরনো পরিবার তন্ত্রই ভালো ছিল"
advertisement
এই ভিডিও ও লেখার মাধ্যমে অমির খান ও রিনার বিচ্ছেদের কথাই বলতে চেয়েছেন কঙ্গনা। পরোক্ষভাবে আমির খানকেই দুষেছেন তিনি। মেয়ের মানসিক অবসাদের কারণ আসলে বাবা-মা। ওদিকে ইরা তাঁর ভিডিওতে বলেছেন, 'আমি চার বছর ধরে মানসিক অবসাদে ভুগছি। ডাক্তারের কাছে গিয়েছি। ওষুধ খেয়েছি। তার পর অনেক কষ্টে বেরিয়ে এসেছি। আমাকে দেখলে মনেই হতে পারে আমার তো সব আছে? অবসাদ কিসের তাই না? আসলে তা না।" কোথাও এই মেসেজের মধ্যে ইরাও তুলে ধরেছেন অভিযোগের কথা। মা-বাবার বিচ্ছেদ হয়ত তাঁর শিশু মনের ওপর প্রভাব ফেলেছিল। যা এখনও ভুগতে হচ্ছে ইরাকে।
তবে এই প্রথম নয়। এর আগে দীপিকা পাড়ুকোনের ডিপ্রেশন নিয়েও কথা বলেছেন কঙ্গনা। মনখারাপের দোকান বলে অপমানও করেছেন। কঙ্গনা যেন উঠে পড়ে লেগেছেন বলিউডের বাকিদের বিরুদ্ধে। আর এই লড়াইতে বয়সী মেয়ে ইরাকেও তিনি ছাড়ছেন। আমির খানকে দোষারোপ করার সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যাবে যে ! যেন তেন প্রকারে খবরে কঙ্গনাকে থাকতেই হবে !