রেস্তোরাঁর নিজস্ব ওয়েবসাইটে গেলে এখানকার অন্দরমহলের কিছু ছবি দেখা যাবে। ছবি দেখে বোঝা যাচ্ছে যে খুব একটা জবরজং ভাবে সাজানো হয়নি এই রেস্তোরাঁ। বরং ছিমছাম মিনিমালিসটিক লুক দিয়ে বেশ খানিকটা স্পেস বা জায়গা ছেড়ে রাখা হয়েছে। যাঁরা খেতে আসবেন, তাঁরা যদি পরিবার নিয়ে আসেন এবং এখানে যাঁরা খাবার পরিবেশন করবেন, তাঁদের চলাফেরার এতে কোনও অসুবিধা হবে না।
advertisement
খয়েরি এবং সোনালি এই দু'টো রঙ বেছে নেওয়া হয়েছে রেস্তোরাঁর থিম কালার হিসেবে। আর আলোর ব্যবহারও খুব বুঝেশুনে করা হয়েছে। যাঁরা খেতে আসবেন তাঁদের মুড রিল্যাক্স করার জন্য হাল্কা আলো রাখা হয়েছে। এখানে একটি বারও আছে। আট থেকে ত্রিশ জন বসে খাওয়ার মতো একটি ব্যক্তিগত ডাইনিং স্পেসও রাখা হয়েছে।
যেহেতু এখানে ভারতীয় খাবার পাওয়া যাবে তাই প্রথা মেনে রেস্তোরাঁ শুরু করার আগে পুজোও করা হয়েছে। কিছু ছবি প্রিয়াঙ্কা শেয়ার করেছেন। যেখানে দেখা যাচ্ছে যে তিনি আর নিক জোনাস (Nick Jonas) একসঙ্গে পুজো করছেন।
এই পোস্টে রেস্তোরাঁর ডিজাইনার-সহ ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা। তাঁদের সাহায্য ছাড়া যে এত বড় প্রকল্প সফল হত না সেটাও বলেছেন তিনি।
কিছু দিন আগেই মুক্তি পেয়েছে রাজকুমার রাও (Rajkummar Rao) ও প্রিয়াঙ্কা অভিনীত দ্য হোয়াইট টাইগার (The White Tiger)। অস্কারের সেরা অ্যাডাপটেড চিত্রনাট্য বিভাগে মনোনীত হয়েছে ছবিটি। কিছু দিন আগেই এই অস্কার প্রাপকদের সম্ভাব্য তালিকা ঘোষণা নিয়েই বিতর্কের মুখোমুখি হন প্রিয়াঙ্কা। তিনি ও নিক কোনও যোগ্যতা ছাড়াই কী ভাবে এই কাজ করার সুযোগ পেলেন এই প্রশ্ন তোলেন এক অস্ট্রেলীয় সাংবাদিক। নিজের ছবির তালিকা দিয়ে তাঁর মুখ বন্ধ করে দেন নায়িকা!