নিউজ ১৮ বাংলা ডিজিটালকে গৌরব বললেন, ‘সোনালিদি যখন সেটে আসতেন, তখন আসি বিদেশে ছিলাম। তাই আর দেখা হল না। তবে আগে ওঁর সঙ্গে আসি কাজ করেছি। উনি আমার চেয়ে অনেক বড়। ওঁর কাজ নিয়ে কিছু বলার জায়গায় আমি নেই। কিন্তু মানুষ হিসেবে ওঁর তুলনা হয় না। খুব হাসিখুশি ছিলেন। সেটে সবাইকে মাতিয়ে রাখতেন।‘
advertisement
আরও পড়ুন: মৃত্যুর পরে এত খোঁজ! সোনালিদির অসুস্থতার সময় কোথায় ছিলেন তাঁরা? ক্ষোভ অনিন্দ্যর
আরও পড়ুন: সোনালি চলে গেলেন বহু দূর, সামাজিক মাধ্যমে পড়ে রইল জীবনের জলছবির টুকরো
খুব কম সময়ের জন্য সোনালির সঙ্গে কাজ করেছেন গৌরব। কিন্তু স্মৃতিরা আজও অমলিন। পর্দার ঋদ্ধির কথায়, ‘কোনও দিন ওঁর মুখ গোমড়া দেখিনি। সব সময় হাসি লেগে থাকত। কখনও কাউকে খারাপ কথা বললেননি। রাগ করেননি। শিল্পী হিসেবে অনেক কিছু শেখার ছিল ওঁর থেকে।‘
ছোট পর্দা তো বটেই। বড় পর্দাতেও একাধিক কাজ করেছিলেন সোনালি। হার-জিৎ, বন্ধন সেগুলির মধ্যে অন্যতম। কাঙ্ক্ষিত সাফল্য মিললেও সংসার এবং মেয়েকে সামলাতে দীর্ঘ দিন অভিনয় থেকে দূরে ছিলেন তিনি। গাঁটছড়ায় ফের তাঁকে দেখে উচ্ছ্বসিত ছিল দর্শকমহল। কিন্তু কাজ শুরু করার কয়েক দিনের মধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়েন অভিনেতা শঙ্কর চক্রবর্তীর স্ত্রী। শেষ রক্ষা আর হল না। আলোর উৎসব পালনের পরেই চিরনিদ্রার দেশে সোনালি।