লাল বেনারসি না হয় হল কিন্তু শুভশ্রীর গয়না ছিল এক্কেবারে হটকে। গলার হার থেকে হাতের বালা আংটি সবই ছিল এক্কেবারে স্পেশাল। কথায় কথায় জিজ্ঞেস করলাম রাজকে একবার,এই যে শুভশ্রী বিয়েতে এত্ত সুন্দর সাজলো, তার পেছনে কি তোমার অবদান আছে? সহাস্য রাজ জানালেন "বিয়েটা নিয়ে আমরা দুজনেই খুব সুন্দর করে প্ল্যান করেছিলাম। শুভশ্রীর গয়নার প্রতি একটা আলাদা ইন্টারেস্ট রয়েছে। ওর কিছুটা আইডিয়া আর আমার কিছুটা আইডিয়া এক সঙ্গে করে ওর গলার হার অর্ডার করা হয়েছিল। যে জুয়েলার এটা বানিয়েছে তারা এই ডিজাইনটার নামও পরে শুভশ্রীই রাখেন এবং এটা খুব পপুলার ও হয়ে।"
advertisement
রাজের কথা শেষ হতে না হতেই আমি পরের প্রশ্ন করে বসলাম। কিন্তু বিয়ের পরে পুজোতেও ওকে নতুন সেট পরে দেখা গিয়েছে । তার মানে শুভশ্রী ফ্রিকুয়েন্টলি সোনা কালেক্ট করে থাকেন। তা প্রত্যেকবার তুমি যাও নাকি সঙ্গে? এবারে রাজ খুব জোরে হেসে জানাল, "আরে নানা। সব সময় আমার হয়ে ওঠেনা,ও নিজেই সব করে। পরে হয়ত আমাকে এনে দেখালো ও কি কিনেছে বা জিজ্ঞেস করল কেমন হয়েছে। এর থেকে আর বেশি কিছু না। তবে হ্যাঁ আমি এটা দেখেছি ও যে গয়নাই কিনে আনুক না কেন প্রথমে এনে আমার মাকে দেখায়। তার পরে আমাকে। সেই বিষয়টা আমার বেশ ভালো লাগে। তার কারণ আমার মা আর শুভশ্রী মধ্যে একটা দারুন বন্ড আছে যেটা আমি খুবই চেরিশ করি’