কিছু দিন আগেই এক মহিলাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ধর্ষণ ও প্রতারণার অভিযোগ ওঠে মিমোর বিরুদ্ধে। তা সত্ত্বেও নির্দিষ্ট দিনেই বিয়ে হবে জানিয়েছিল বর-কনের পরিবার ৷সেই মতো বিয়ের আসরও বসে বিলাসবহুল ওই হোটেলে ৷ কিন্তু বিয়ের আসরেই উপস্থিত হন তদন্তকারী অফিসাররা ৷ এরপরেই ভেস্তে যায় বিয়ে ৷
advertisement
অনেকেই বলছেন, মিমোর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনেছেন এক ভোজপুরী অভিনেত্রী ৷ দিল্লির রোহিনী আদালতে প্রতারণার মামলা আনা হয় মিঠুন চক্রবর্তীর স্ত্রী যোগিতা বালির বিরুদ্ধেও। আর এরপরেই বম্বে হাইকোর্টে আগাম জামিনের আবেদন করেন তাঁরা। তাঁদের সেই আর্জিই খারিজ করে দিয়েছে বোম্বে হাইকোর্ট। তবে তাঁরা দিল্লি আদালতে আগাম জামিনের আবেদন করতে পারেন বলে জানিয়েছিলেন বোম্বে হাইকোর্টের বিচারপতি অজয় গডকড়ী।
আরও পড়ুন: শুধু সায়ন্তিকা নন, অভিনেত্রীর মাকেও হেনস্থা করেছিলেন জয়
এদিকে অভিযোগকারিণীর আইনজীবী রবি সোনি জানিয়েছেন, ”মহাক্ষয় গত ৪ বছর ধরে চেনেন অভিযোগকারিনীকে। মিমো তাঁর উপর যৌন নির্যাতন করেছেন এবং তাঁর সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। তাঁর পানীয়তে ঘুমোর ওষুধ মিশিয়ে তাঁকে ধর্ষণ করা হয়েছে। পাশাপাশি মিমো আমার মক্কেলকে বিয়ের প্রতিশ্রুতিও দিয়ে এসেছিলেন। এমনকি বিয়ের জন্য মিমোর সঙ্গে আমার মক্কেলের ঠিকুজি কুষ্ঠিও মেলানো হয়। তবে পরে আমার মক্কেলকে বিয়ে করতে পুরোপুরি অস্বীকার করেন মিমো। তিনি সন্তানসম্ভবা হয়ে পড়লে তাঁকে জোর করে গর্ভপাত করান মহাক্ষয় ও তাঁর মা যোগিতা বালি।”