জুম-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মীনাক্ষি বলেন, “আমি আর সন্তোষীজি এই বিষয়ে কোনও কথা না বলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আপাতত এটা ঠান্ডা ঘরে। কিন্তু উঠে দাঁড়ানোর সাহস গুরুত্বপূর্ণ। কাউকে এ কথা বলা যায় না, তোমাকে আর দরকার নেই। এটা কাজের উপর তো বটেই, অনেক কিছুতেই প্রভাব ফেলেছিল। আমি নীরবে এর মোকাবিলা করেছি। আমি এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করব না। ঘটনাকে লড়াইয়ে পরিণত করার কোনও ইচ্ছা আমার নেই। আমার মর্যাদার সঙ্গে এটা যায় না”।
advertisement
সঙ্গে মীনাক্ষি যোগ করেন, “আমি যা বিশ্বাস করি, তার পক্ষে দাঁড়িয়েছি। আমরা একটা টিম হিসেবে কাজ করি। চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রি এবং দর্শককে এই বার্তাই আমি দিতে চেয়েছিলাম। একটা দুর্দান্ত ছবি তৈরি করতে চেয়েছি আমরা। দামিনী সফলও হয়েছে”। প্রযোজক গিল্ডের কাছ থেকে তিনি ব্যাপক সমর্থন পেয়েছেন তা স্বীকার করে নেন মীনাক্ষি। তিনি বলেন, “চলচ্চিত্রের সঙ্গে যুক্ত সমস্ত মানুষকে আমি সম্মান করি। বিশেষ করে সন্তোষীজিকে। কারণ তাঁর অসাধারণ দৃষ্টিভঙ্গী। কথায় আছে, ‘অ্যাকশন স্পিক লাউডার দ্যান ওয়ার্ড। প্রযোজক গিল্ড, আর্টিস্ট গিল্ড সবাই একসঙ্গে এই কাজ করেছে”।
কেরিয়ারের তুঙ্গে থাকাকালীন শ্রীদেবীকে মীনাক্ষির সবচেয়ে বড় প্রতিযোগী ধরা হত। আবেদনময়ী চেহারা এবং নাচের শৈলীর কারণে। শ্রীদেবীও ভরতনাট্যম, কুচিপুড়ি, কত্থক, ওডিসি জানতেন। তেলুগু সিনেমায় কাজ করেছেন। তাঁর জনপ্রিয়তাও কম ছিল না। যাই হোক, ১৯৯৫ সালে হরিশ মাইসোরকে বিয়ে করেছিলেন মীনাক্ষি। তাঁদের এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তান রয়েছে। পরবর্তীকালে রাজকুমার সন্তোষী বিয়ে করেন ম্যানিলাকে। তাঁদেরও দুই সন্তান, রাম এবং তনিশা।