এই ছবিতে তখন তিনি ছিলেন মাত্র ৬ বছরের। ফ্যানেরা ছবি দেখে প্রায় চিনতেই পারেননি মিলিন্দকে। অনেকেই সেকথা জানিয়েছেন ছবির কমেন্ট সেকশনে। ছোটবেলায় কৃষক হওয়ার ইচ্ছে ছিল মিলিন্দের। ছবির সঙ্গে একটি ভিডিও শেয়ার করে সেকথাও ভক্তদের জানিয়েছেন তিনি। পোস্টে তিনি লিখেছেন, '৬ বছর বয়সে একজন কৃষক হতে চেয়েছিলাম। আর এখন ৫০ বছর পরে আমি। খালি শুনি, সবজিতে রং মেশানো হয়, ফলের মধ্যে ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়। সেরা হল নিজেই সেগুলি উৎপাদন করা এবং নিজের শিকড়ে ফিরে যাওয়া'।
advertisement
বরাবরই ফিটনেস নিয়ে দারুণ সচেতন মিলিন্দ সোমন। বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ফিটনেসের কথা বলেন অভিনেতা। সঙ্গী তাঁর স্ত্রী অঙ্কিতা কোনওয়ার। এমনকী বৃদ্ধা মা-ও কতটা ফিট, সেই ঝলক মাঝে মধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন মিলিন্দ। মেড ইন ইন্ডিয়া অ্যালবামে কাজ করার পরই জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন মিলিন্দ। এর পর একাধিক মিউজিক ভিডিও, মডেলিং, দৌড় প্রতিযোগিতায় নজর কেড়েছেন মিলিন্দ। তাঁক লুক ও ফিটনেসের জন্য বহু মহিলা তাঁর ভক্ত।
বলিউডেও একাধিক ছবি করেছেন মিলিন্দ। শেফ, বাজিরাও মস্তানি ও ১৬ ডিসেম্বর এগুলির অন্যতম। অ্যামাজন প্রাইমের ফোর মোর শটস প্লিজ-এর দ্বিতীয় সিজনেও তাঁকে দেখা গিয়েছিল। এই মুহূর্তে একটি রিয়ালিটি শো, সুপারমডেল অফ দ্য ইয়ারে বিচারকের আসনে দেখা যায় তাঁকে।
আরও পড়ুন: ১৯৬০ সালে নিজের প্রথম এই গাড়ি কিনেছিলেন ধর্মেন্দ্র, দাম কত জানেন?