যদিও ইতিমধ্যেই তৈমুরের এই জনপ্রিয়তা নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন সইফ-করিনা ৷ একাধিকবার তাঁরা পাপারাৎজিদের নিষেধও করেছেন, সারাক্ষণ তৈমুরের ছবি না তুলতে ৷ তৈমুর যাতে একটা সাধারণ জীবন কাটাতে পারে, সেদিকে খেয়াল রেখেই সফইনার এই সতর্কবাণী ৷ কিন্তু যতই না করা হোক না কেন, ছবি শিকারীরা কিন্তু নিজেদের অবস্থানে অনড় ৷ তৈমুরকে দেখতে পেলেই বড় বড় লেন্স তাড়া করতে ছাড়ে না তাকে ৷
advertisement
এদিকে ছবি তোলায় মোটেই অনীহা নেই তৈমুরের ৷ জন্মের পরদিন থেকেই ক্যামেরা হাতে পাপারাৎজিদের দেখতে দেখতে অভ্যস্থ হয়ে গিয়েছে সে ৷ বারবারই দেখা গিয়েছে, সাংবাদিকরা তার নাম ধরে ডাকলে দিব্যি সাড়া দেয় সে ৷ একবার তো সকলকে নিজের নাম সংশোধন করে সে বলেছিল, ‘ইটস টিম ৷’’ বোঝাই যায়, ক্যামেরার সান্নিধ্য বেশ উপভোগ করে সে ৷
এবারও তৈমুরকে দেখা গেল এগিয়ে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে ৷ তবে ন্যানি তার হাত ধরে রেখেছিল ৷ আধো আধো ভাষায় সে যে কী বলতে চেয়েছিল তা অবশ্য বোঝা যায়নি ৷