ভারত সরকারের তরফে ১৯৮৪ সালে পদ্মশ্রী, ২০০১ সালে পদ্মভূষণ ও ২০১৫ সালে পদ্মবিভূষণ সম্মানে সম্মানিত করা হয়েছে অমিতাভ বচ্চনকে। দাদাসাহেব ফালকে থেকে চারবার জাতীয় পুরস্কারে বিজয়ী অমিতাভ। তাঁর ব্যারিটোন আওয়াজে শুধু বিখ্যাত ডায়ালগই নয়, অমিতাভের গাওয়া বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় গানও রয়েছে।
রং বরসে ভিগে চুনারওয়ালি (১৯৮১)
সিলসিলা ছবির এই বিখ্যাত গান নিজেই গেয়েছিলেন অমিতাভ বচ্চন। বলিউডের বিখ্যাত দোলের গান হিসেবে আজও সমান জনপ্রিয় এটি। এই গানের লেখক অমিতাভের বাবা কবি হরিবংশ রাই বচ্চন। একটি ভজন থেকে অনুপ্রাণিত।
advertisement
নীলা আসমান সো গয়া (১৯৮১)
সিলসিলা ছবিতেই নীলা আসমান সো গয়া গেয়েছিলেন অমিতাভ। এই গানের টিউন তৈরি করেছিলেন শাম্মি কাপুর। জমির ছবির সেটে অমিতাভকে এই গান শুনিয়েছিলেন শাম্মি কাপুর। এর পর যশ চোপড়াকে এই গানের কথা বলেন অমিতাভ খোদ। তার পর নিজেই গেয়েছিলেন সেই গান।
মেরে আঙ্গনে মে (১৯৮১)
লাওয়ারিস ছবিতেও অমিতাভের কণ্ঠে শোনা গিয়েছিল মেরে আঙ্গনে মে গানটি। দারুণ মজার ও নাচের গান হিসেবে আজও সমান জনপ্রিয় এই গান।
হোরি খেলে রঘুবীরা (২০০৩)
বাঘবান ছবিতে অমিতাভের গলায় ফের শোনা গেল রং-এর উৎসবের বিশেষ একটি গান। প্রায় ২০ বছর পর হেমা মালিনীর সঙ্গে এই ছবিতে দেখা গিয়েছিল অমিতাভকে। গানটির লেখক সমীর।
রোজানা জিয়ে (২০০৭)
নিশব্দ ছবিতে অমিতাভের গলায় রোজানা জিয়ে গানটি অসম্ভব জনপ্রিয়। মেয়ের বান্ধবীর সঙ্গে প্রেমে পড়ার গল্প ছিল এই ছবিতে। গানটির কম্পোজ করেছিলেন অমর মোহিলা ও লেখা ফারহাদ ওয়াদিয়া এবং সাজিদ খানের।
একলা চলো রে (২০১২)
বিদ্যা বালানের বিখ্যাত ছবি কাহানি-তে এই রবীন্দ্রসঙ্গীত গেয়েছিলেন অমিতাভ বচ্চন। বিশাল-শেখর এই গানটি ছবিতে পুনর্নিমাণ করেছিলেন।
পিডলি সি বাতে (২০১৫)
শামিতাভ ছবিতে ইলিয়ারাজা ও স্বানন্দ কিরকিরের লেখা পিডলি সি বাতে গেয়েছিলেন অমিতাভ বচ্চন।