তবে শুধু মায়াবতীই নন, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে উন্নাওয়ের তরুণীর বিচারের দাবি উঠেছে৷ ধর্ষণের পর পুড়িয়ে মারার প্রবণতা বাড়ছে৷ হায়দরাবাদের পর এই ঘটনা তারই প্রমাণ৷ ধর্ষণের শিকার তিনি আগেই হয়েছিল উত্তরপ্রদেশের তরুণী৷ বিচার চেয়ে আদালতের দারস্থ হয়েছিলেন৷ চলছিল সেই ধর্ষণ মামলার শুনানি৷ সেই শুনানির জন্য যাওয়ার পথেই তার গায়ে আগুন ধরিয়ে দেয় অভিযুক্ত৷ চিৎকার করতে থাকে তরুণী৷ সেই চিৎকারে আশেপাশের মানুষ ছুটে এসে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়৷ প্রথমে লখনউ, তারপর দিল্লিতে স্থানানতর করা হয় তাকে৷ জামিন পেয়েই ধর্ষিতাকে আক্রমণের ছক কষে অভিযুক্ত৷ এবং সেই মোতাবেক সাক্ষ লোপাট করতেই এভাবে ধর্ষিতার গায়ে আগুন ধরিয়ে দেয় সে৷ শেষশয্যাও অভিযুক্তদের উচিৎ শিক্ষা দিতে চেয়ে আর্জি জানিয়ে গিয়েছেন নির্যাতিতা৷
advertisement
আরও পড়ুন 'উন্নাওয়ের নির্যাতিতার বিচার হোক, ধর্ষকের ফাঁসি চাই,' সরব মায়াবতী
হায়দরাবাদের ঘটনার ক্ষেত্রে দোষীদের শাস্তির আগেই এনকাউন্টারে তাদের মৃত্যু হয়েছে৷ এই নিয়ে নানা দ্বিমত রয়েছে৷ তবে উন্নাওয়ের ধর্ষক উচিৎ শাস্তি পাবে তো? এই প্রশ্নই এখন উঠছে৷