এই ঘড়িগুলি যে অভিযুক্ত ব্যক্তির শুধু ‘শখের ঘড়ি কালেকশন’ নয়, তা তদন্ত করে জানতে পেরেছে পুলিশ ৷ কারণ বিদেশ থেকে এই দামি ঘড়িগুলি অবৈধভাবে দেশে আনত ওই ব্যক্তি বলে জানা গিয়েছে ৷ দামি ঘড়ির চোরাচালানের সঙ্গে ওই ব্যক্তি যুক্ত বলেই অনুমান তদন্তকারি অফিসারদের ৷ কোনও কাস্টমস শুল্ক না দিয়েই অবৈধ ভাবে ওই দামি ঘড়িগুলি দেশে আনা হত বলে জানা গিয়েছে ৷ গত সপ্তাহে সিঙ্গাপুর থেকে কলকাতায় আসার সময় ওই ব্যক্তির কাছ থেকে ‘Greubel Forsey’ ব্র্যান্ডের ঘড়ি উদ্ধার করেন কাস্টমস আধিকারিকরা ৷ যা অত্যন্ত দামি ঘড়ি হিসেবেই পরিচিত ৷
advertisement
কাস্টমস ডিক্লরেশন ছাড়াই ওই ঘড়ি নিয়ে অভিযুক্ত বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিল ৷ কিন্তু শেষপর্যন্ত ধরা পড়ে যায় ৷ এরপর তার বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েও এমন কোটি কোটি টাকা দামের বিভিন্ন ঘড়ি উদ্ধার করেন তদন্তকারি অফিসাররা ৷
