পুলিশ সূত্রে খবর, একটি পৃথক সেলে রাখা হবে আফতাবকে৷ জেল কর্তৃপক্ষ ২৪ ঘণ্টা তার উপর নজর রাখবে৷ সেল থেকে বের হওয়ার উপর থাকবে নিষেধাজ্ঞা৷ সেলের বাইরে একজন নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন থাকবে। পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতিতেই খাবার পরিবেশন করা হবে।
আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে রবিবার মহাকাণ্ড, শুভেন্দু-কুণাল দ্বৈরথে এবার নতুন চমক রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়!
advertisement
যত দিন যাচ্ছে ততই চাঞ্চল্যকর সব তথ্য উঠে আসছে শ্রদ্ধা ওয়ালকারের খুনের তদন্তে। দিল্লি পুলিশ অবশেষে সেই মহিলার পরিচয় জানতে পেরেছে, যিনি শ্রদ্ধার খুনের পর আফতাব পুনাওয়ালার মেহরোলির ফ্ল্যাটে আসতেন। পুলিশের দাবি, ওই মহিলা পেশায় একজন চিকিৎসক। বিশেষজ্ঞ মনস্তাত্ত্বিক। 'বাম্বল' নামের এক ডেটিং অ্যাপে তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল আফতাবের। ওই মহিলাকেও ইতিমধ্যেই জেরা করেছে পুলিশ। আফতাবকে শনিবার সন্ধেয় দিল্লির তিহার জেলে পাঠানো হয়েছে। তাকে আপাতত জেল হেফাজতে ১৩ দিনের জন্য পাঠিয়েছে দিল্লির আদালত। শ্রদ্ধার দাদা ও বাবার ডিএনএ পরীক্ষার ফল এখনও হাতে পায়নি পুলিশ। উদ্ধার হওয়া শরীরের টুকরোর সঙ্গে সেগুলি মিলিয়ে দেখা হবে। পুলিশ সূত্রে খবর, প্রেমিকা শ্রদ্ধার দেহের ৩৫ টুকরো করতে মোট ১০ ঘণ্টা সময় লেগেছিল আফতাবের। এর মধ্যে মাঝে মাঝেই সে বিরতি নেয়, কখনও বিয়ার, কখনও সিগারেট খায়। এমনকী অনলাইনে খাবার অর্ডার করেও খায় সে।