নরেন্দ্রপুরে খুদিরাবাদে বাবু হালদারের সঙ্গে স্থানীয় এক কিশোরীর প্রেম ছিল। দুই পরিবারই সম্পর্ক মেনে নেয়। কয়েকদিন পরে বিয়ের কথাও ছিল। মঙ্গলবার সব শেষ। সন্ধেয় রাস্তায় আচমকাই বাবুর উপর হামলা হয়। ছুরিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয় বাবু হালদারের।
কিশোরীর বাবার দোকানে কাজ করতেন বাবু। পরিবারের দাবি, মঙ্গলবার দুপুর বাড়িতে খাওয়াদাওয়া করতে যান তিনি। এরপরই কিশোরীর বাড়িতে যান। সন্ধেয়,
advertisement
প্রেমিকার বাড়ি থেকে ফিরছিলেন বাবু। বাবুর সঙ্গে তাঁর বন্ধুরাও ছিলেন। তখনই তাঁকে ঘিরে ধরে একদল যুবক। দু’দলের মধ্যে বচসা-মারামারি হয়। বাবুর উপর ছুরি দিয়ে হামলা হয়। রক্তাক্ত অবস্থায় লুটিয়ে পড়েন তিনি।
হাসপাতালে মৃত্যু হয় বাবুর। গুরুতর জখম বাবুর বন্ধু মিহির হালদার।
খুনের পিছনে কি ত্রিকোণ প্রেম? কিশোরীর সঙ্গে অন্য কোনও যুবকের প্রেম ছিল? সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছে না পুলিশ। যদিও ত্রিকোণ প্রেমের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে নিহত যুবকের বান্ধবী।
প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি বাবুর সঙ্গে অন্য কোনও শত্রুতা? পরিকল্পনা করেই কি হামলা? সমস্ত সম্ভাবনা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।