সেই ট্রাক্সিতে চালক সহ তিনজন থাকার পরেও গাড়িতে উঠতে বলা হয়।সাইন্সসিটি থেকে গাড়ি চলে যায় পঞ্চান্নগ্রামের দিকে। সেখানে গাড়ি পৌঁছতেই তার পকেটে থাকা সমস্ত টাকা দেওয়া জন্য হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। নাদিমের মানি ব্যাগে মাহিনার প্রায় একুশ হাজার টাকা নিয়ে নেওয়া হয়। পরে আরও টাকা চাওয়া হয় বলে অভিযোগ অভিযোগকারীর। মহম্মদ নাদিম বলেন, সেই মুহূর্তে বন্দুক দিয়ে ভয় দেখানোয় বাড়িতে বোনের বিয়ের তিন লক্ষ টাকার। বাড়ির অন্য একজন সদস্যকে তড়িঘড়ি টাকা নিয়ে আসতে বলা হয়। নাদিমের ভাই তিনলক্ষ নিয়ে আসে কসবার একটি নামী শপিং মলের সামনে। সেই টাকা পাওয়া মাত্রই ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানান নাদিম।
advertisement
পরে পুরো বিষয়টি প্রগতি ময়দান থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মহম্মদ নাদিম। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে সেই হলদে ট্রাক্সি উদ্ধার করা হয় ও দুই ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করে প্রগতি ময়দান থানার পুলিশ। সোহালি আলি ওরফে আমন ও শেখ আনসার আলিকে গ্রেফতার করে তদন্তকারী আধিকারিক জানতে পারেন অনেক তথ্য। জানা যায় আমন ট্রাক্সি চালানোর সময় আমন এই কাজের পরিকল্পনা করে। পুলিশ সূত্রের খবর শুধুমাত্র টাকার জন্যই এই পরিকল্পনা করে অভিযুক্তরা। তিলজলার বাসিন্দা মহম্মদ নাদিস জানান অভিযুক্তরা অনেকেই পরিচিত, তার থেকে টাকা নেওয়া জন্য আগে থেকেই ফলো করা হচ্ছিল। যদিও অভিযুক্ত দুইজনকে গ্রেফতার করে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে পুলিশ আরও দুইজনকে গ্রেফতার করতে চায় পুলিশ। নামিমের দেওয়া টাকা ও আগ্নেয়অস্ত্রটি বাজেয়াপ্ত করতে চায় পুলিশ।
Susovan Bhattacharjee