এতদিন পুলিশের জেরায় ঠান্ডা পানীয়ের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাওয়ানো এবং তারপর জলভর্তি ট্যাঙ্কে হাত- পা বেঁধে, মুখে সেলটেপ আটকে খুনের কথা জানিয়েছিল আসিফ। হত্যাকাণ্ডে এর বাইরেও কোনও তথ্য রয়েছে । ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পর আশঙ্কা পুলিশের ।
মালদহের কালিয়াচকে পুরাতন ১৬ মাইলে গুরুটোলা এলাকায় বাবা , মা , ঠাকুমা এবং বোনকে খুনের অভিযোগ বাড়ির ছোট ছেলে ১৯ বছরের আসিফ মহম্মদের বিরুদ্ধে । দাদাকেও খুনের চেষ্টা হয়েছিল বলে পুলিশে অভিযোগ জানান, মহম্মদ আরিফ । খুনের পর চার জনের দেহ মাটি খুঁড়ে পুতে দেওয়া হয় । প্রায় চার মাস পর দেহ উদ্ধার করে পুলিশ । জেরায় আসিফ খুনের কথা স্বীকার করলেও গলা টেপা বা ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত এমন কোনো ঘটনা জানায়নি । এমন কি ঘটনার পুর্ন নির্মানের সময়ও এমন কোনো বিষয় উঠে আসেনি । কিন্তু ময়নাতদন্তের রিপোর্টে বাবা ও মায়ের শরীরে যে ভাবে দাগ ও ক্ষত চিহ্ন মিলেছে তা ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের।
advertisement
Sebak DebSarma