স্টেশন হাউস অফিসার (এসএইচও) বিশ্বজিৎ সিং জানিয়েছেন, অরবিন্দ প্রায় ১৫ দিন আগে কেসারকে হত্যা করে এবং তার দেহ তার বাড়ির একটি ট্যাঙ্কে লুকিয়ে রাখে। ৩০ মে কেশরের পরিবার নিখোঁজ ডায়েরি করে। দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
মুম্বইয়ের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা দেশে। গত ৩ বছর ধরে গীতানগর ফেজ ৭-এ গীতা আকাশদীপ বিল্ডিংয়ের জে উইং-এর ৭০৪ নম্বর ফ্ল্যাটে বছর ছত্রিশের সরস্বতী বৈদ্যের সঙ্গে লিভ-ইন করছিলেন ছাপ্পান্ন বছরের মনোজ সাহানি। মনোজ কয়েকদিন ধরেই সন্দেহ করছিলেন সরস্বতীর সঙ্গে অন্য কোনও পুরুষের সম্পর্ক রয়েছে৷ এ নিয়ে দুজনের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হত৷ যেই ঝগড়া চরমে পৌঁছয় গত রবিবার৷
advertisement
পুলিশের ধারণা, গত রবিবার লিভ ইন পার্টনার সরস্বতীকে খুন করে মনোজ৷ তারপর করাত দিয়ে প্রেমিকার দেহ টুকরো টুকরো করে কাটে৷ অভিযোগ, তার পরে সরস্বতীর দেহাংশ প্রেশার কুকারে সেদ্ধ করে পাড়ার কুকুরদের খাইয়ে দেয় সে৷পুলিশ জানিয়েছে, সম্প্রতি গত কয়েকদিন ধরে মনোজকে পাড়ার কুকুরদের খাওয়াতে দেখেছিলেন তাঁর পাড়ার লোকজন৷ সেই কথা শুনেই পুলিশের সন্দেহ গাঢ় হয়৷ তারপরে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই বেরয় আসল সত্য৷ অভিযুক্তের ফ্ল্যাট থেকে নিহত মহিলার শুধু একটি পা উদ্ধার করেছে পুলিশ৷ উদ্ধার হয়েছে লাশ কাটার করাতও৷
