আরও পড়ুন- অপার ফ্ল্যাটে কুন্তলের টাকা! আদালতে চাঞ্চল্যকর দাবি ইডির
ইতিমধ্যে কুন্তলের ঘনিষ্ঠ বেশ কয়েকজন এজেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। ইডি সূত্রে দাবি, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে অফিস ও বৈঠক সম্পর্কে নানান তথ্য উঠে এসেছে। চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষাকারী এই এজেন্টরাই অফিসে গিয়ে কুন্তলকে খবরাখবর জানিয়ে আসতেন। সেখানে বসেই কি আর্থিক লেনদেন হতো? জানতে চাইছে ইডি। এমনকী, কোন কোন প্রভাবশালী এই অফিসে এসেছেন? কী আলোচনা হয়েছে? পরিকল্পনা কী ছিল? সমস্ত রহস্যের ভেদ করতে চাইছে ইডি। তাই অফিসগুলোর খোঁজ নিয়ে সেখানে গিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের কাজ করতে হবে বলে ইডির দাবি।
advertisement
আরও পড়ুন-চলতি মাসেই খুলবে ভাগ্য, সূর্যদেবের কৃপায় ধনবান হতে চলেছেন এই সকল রাশির জাতক-জাতিকারা
২১ জানুয়ারি নিউ টাউনের যে ফ্ল্যাট থেকে কুন্তলকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, সেটিও অফিস হিসেবে ব্যবহার করা হত বলে দাবি ইডির। সেখান থেকে একাধিক নথিপত্র উদ্ধার করে ইডি। যা এই তদন্তের ক্ষেত্রে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। তাই ইডি কর্তারা মনে করছেন কুন্তলের অন্য অফিসগুলো থেকে নিয়োগ সংক্রান্ত তথ্য পাওয়া যেতে পারে। এছাড়া একটি প্রোডাকশন হাউজ খুলেছিলেন কুন্তল, সেখানেও নিয়োগ দুর্নীতির টাকা লগ্নি হয়েছে বলে অভিযোগ ইডির। সেই অফিসের খোঁজে বেরিয়েছিল নিউজ এইট্টিন বাংলা। ওই প্রোডাকশন হাউজের যে ঠিকানা রয়েছে ইডির কাছে, সেখানে গিয়ে দেখা গেল এমন কোনও প্রোডাকশন হাউজ নেই। এমনকী, কেউ কুন্তল ঘোষকে ওখানে দেখেননি। ওই ঠিকানায় একটা অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে। আবাসিকরা জানিয়েছেন, এখানে এমন কোনও প্রোডাকশন হাউজ কখনও ছিল না।
