দু’জনেই এখন জেলবন্দি। ঘটনায় অন্য ৩ অভিযুক্ত পলাতক। এই পরিস্থিতিতে নিহত বধূর দেওর বাপী সেখ ডায়মন্ড হারবার এসিজেএম আদালতের দারস্থ হয়। এদিন আদালতের নির্দেশে বধূর দেহ মাটি থেকে তোলা হয়। উপস্থিত ছিলেন কুলপির বিডিও সঞ্জীব সেন, ওসি সঞ্জয় দে। এদিন রোশেনারার দেহের শেষকৃত্য করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বাদশা ও রোশেনারার পরিবারের আগে থেকে আত্মীয়তা ছিল। গত ৬ মাস আগে তাঁদের বিয়ে হয়। বাদশা পেশায় টোটোচালক। বিয়ের সময় রোশেনারার পরিবারের পক্ষ থেকে প্রচুর উপহার দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরে বাদশা ২০ হাজার টাকা দাবি করে। বধূর পরিবারের লোকজন সেই পণের টাকা দিতে কিছুদিন সময় চেয়েছিল।
advertisement
এরমধ্যে রোশেনারার উপর অত্যাচার শুরু হয় বলে অভিযোগ। ১৭ সেপ্টেম্বর বাড়ির মধ্যে থেকে রোশেনারাকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে ডায়মন্ড হারবার হাসপাতালে নিয়ে গেলে রোশেনারাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।