পুলিশ আধাকারিক সঞ্জীব এম প্যাটেল জানিয়েছেন, 'বাড়ির ভিতর থেকে পাঁচজনের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। একটি শিশুকে জীবীত উদ্ধার করা গিয়েছে।... এই মৃত্যুর পিছনে কী কারণ তা এখনও জানা যায়নি। শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়েছে। দেহগুলি ঘরের ভিতর প্রায় ৩ দিন ধরে ছিল এবং পচন ধরতে শুরু করেছিল সেগুলিতে। তার মধ্যেই বেঁচে ছিল শিশুটি'।
advertisement
আরও পড়ুন: মায়ের 'স্বভাব' অপছন্দ, খুন করে মাটির তলায় পুঁতে দু'বছর সেখানেই বাস ছেলের!
পুলিশ আরও জানিয়েছে, এইচ শঙ্কর পাঁচদিন আগে বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। নিজের মেয়ের সঙ্গে পারিবারিক অশান্তি হয়েছিল তাঁর। মেয়েও বাড়ি ছেড়ে শ্বশুরবাড়িতে চলে গিয়েছিলেন। বাড়ির অন্য সদস্যদের একাধিকবার ফোন করেও পাননি এইচ শঙ্কর নামের ওই বৃদ্ধ। এর পরেই বাড়িতে ফিরে আসেন তিনি। বাড়িতে ঢুকে ৫০ বছরের স্ত্রী, ২৭ বছরের ছেলে এবং ৩০-এর কাছাকাছি বয়সের দুই মেয়ের দেহ ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান তিনি। সঙ্গে নয় মাসের নাতিরও মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে ঘর থেকে।
আরও পড়ুন: ছিল ছয় বছরের বালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেল লাইনে মিলল যুবকের দেহ!
পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, তিন দিন আগেই পরিবারের প্রত্যেকে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। খিদের চোটে মৃত্যু হয়েছে ৯ মাসের শিশুর। তবে এর পিছনে আর কোনও রহস্য রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।