সূত্রের খবর, ওই দম্পতির সঙ্গেই থাকতেন তাঁদের ভাগ্নে ৷ সেই সময় ঘরে ছিলেন না ওই ভাগ্নে ৷ পরে বাড়ি ফিরে তিনিই প্রথম মামা-মামীকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখেন ৷ পুলিশে খবর দেওয়া হয় ৷ তাঁদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা দু’জনকেই মৃত বলে ঘোষণা করেন ৷ কিন্তু কেন হঠাৎ এই পথ বেছে নিলেন তাঁরা?
advertisement
আরও পড়ুন: ভয়াবহ আত্মঘাতী বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল কাবুল, মৃত ৩১
পুলিশের কাছে ওই ভাগ্নে জানান, তাঁর মামা প্রতিবন্ধী ছিলেন ৷ তিনি শিক্ষকতা করতেন ৷ তবে সম্প্রতি প্রোমোটারি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন ৷ মৃত মহিলাও স্কুল শিক্ষিকা ছিলেন বলে জানা গিয়েছে ৷
আরও পড়ুন: ভয়াবহ আত্মঘাতী বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল কাবুল, মৃত ৩১
ওই দম্পতির কাছে প্রায়শই হুমকি ফোন আসত বলে জানান মৃতের শ্যালক ৷ তাঁর দাবি, সম্ভবত ওই হুমকি ফোনের জেরেই আত্মহত্যা করেছেন মামা-মামী ৷ কিন্তু কে বা কারা হুমকি ফোন করত তা জানা যায়নি ৷ ঘর থেকে একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করেছে পুলিশ ৷ প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে প্রোমোটিংয়ের ব্যবসায় নেমে ঋণগ্রস্ত হয়েই আত্মঘাতী হয়েছেন ওই দম্পতি ৷ ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ ৷