লোনের আবেদন করার সময় অসতর্ক হওয়া যাবে না। অফলাইন বা অনলাইন, সবেতেই আবেদন করার সময় সতর্ক থাকতে হবে, এমনকী ছোট ছোট বিষয়গুলির উপরও নজর রাখতে হবে। অন্যথায়, এই ছোট ভুলগুলোর জন্যই লোনের আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হতে পারে বা লোন পেতে বিলম্ব হতে পারে। লোনের জন্য আবেদন করার আগে কোনও ব্যাঙ্ক বা এলবিএফসি থেকে লোনের যোগ্যতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত। এর ফলে লোনের প্রক্রিয়া সহজ হয়ে যায় । সঠিক তথ্য না থাকলে লোনের জন্য দৌড়াদৌড়ি করেও ঋণ পাওয়া যাবে না। আবেদনকারীর যোগ্যতা যাচাই করার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ঋণদাতা বিভিন্ন মানদণ্ড তৈরি করে রাখনে। মানদণ্ড প্রত্যেক সংস্থার ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন হয় তবে কিছু কিছু বিষয় একই থাকে।
advertisement
আরও পড়ুন - রোজই ডায়েটে মুরগির মাংস? চিকেন কি যত খুশি খাওয়া আদৌ নিরাপদ?
আরও পড়ুন - পায়ের এই সমস্যাগুলোয় ভুগছেন? হাই কোলেস্টেরল নয় তো! এখনই সাবধান হন
ঋণের জন্য আবেদন করার সময় সাধারণত এই শর্তগুলি পূরণ করা প্রয়োজন। একটি স্থায়ী বসবাসের ঠিকানা থাকতে হবে। অন্তত ১২ মাসের ভারতীয় নাগরিক হতে হবে। যদি ভাড়া থাকেন তাহলে ভাড়ার চুক্তি থাকতে হবে। এছাড়া লোনের জন্য আবেদন করার সময় আবেদনকারীর বয়স কমপক্ষে ১৮ বছর এবং ঋণের মেয়াদপূর্তির সময় সর্বোচ্চ ৬৫ বছর হতে হবে। CIBIL স্কোর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ৬৫০+ একটি ভালো CIBIL স্কোর হিসাবে বিবেচিত হয়। এছাড়া স্থিতিশীল কর্মসংস্থানের অবস্থা থাকা প্রয়োজন অথবা যদি স্ব-কর্মসংস্থান থাকে, তাহলে কোম্পানির আইটি রিটার্ন ঋণদাতার কাছে জমা দিতে হবে। কেওয়াইসি প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে যে নথিগুলি কাছে রাখা উচিত সেগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল পরিচয় যাচাইকরণের জন্য আইডি এবং ঠিকানার প্রমাণ, বেতন স্লিপ, আইটি রিটার্ন এবং নিয়মিত আয় যাচাই করার জন্য ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট।