সিবিআইয়ের অভিযোগ, রানা কাপুর ডিএইচএফএলের কপিল ওয়াধওয়ানের সঙ্গে অর্থনৈতিক ষড়যন্ত্রে জড়িত ছিলেন৷ ডিএইচএফএলকে ইয়েস ব্যাঙ্ক থেকে বেশ কিছু অর্থনৈতিক সাহায্য পাইয়ে দিতে ইয়েস ব্যাঙ্ক প্রধানকে বেআইনিভাবে অর্থনৈতিক সাহায্য করা হয়েছিল৷
সিবিআইয়ের এফআইআরে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালের এপ্রিল-জুন নাগাদ এই দুর্নীতির ঘটনা ঘটতে শুরু করে৷ ইয়েস ব্যাঙ্ক প্রায় ৩৭০০ কোটি টাকা দেওয়ার হাউজিং প্রোজেক্টে বিনিয়োগ করে৷ পরিবর্তে রানা কাপুর ও তাঁর পরিবারকে ৬০০ কোটি টাকা ঘুষ দেওয়া হয় বলে অভিযোগ৷
advertisement
এর আগে, সমস্যায় জর্জরিত ইয়েস ব্যাঙ্কের প্রতিষ্ঠাতা রানা কাপুরকে গ্রেফতার করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট(ED)৷ তাঁর বিরুদ্ধে টাকা তছরুপের অভিযোগ ওঠে৷ প্রায় ২০ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর, রবিবার ভোররাতে তাঁকে গ্রফতার করা হয়৷ শুক্রবার থেকেই রানা কাপুরের বাড়িতে পৌঁছয় ইডি কর্তারা৷ সেখান থেকেই গ্রেফতার হন ইয়েস ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠাতা৷
১ মাস ৫০হাজার টাকার বেশি ইয়েস ব্যাঙ্ক থেকে তুলতে পারবেন না গ্রাহকরা, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের এমন নির্দেশের পরই চাঞ্চল্য তৈরি হয়৷ তারপরই রানা কাপুরের বাড়িতে হানা দেন ইডি কর্তারা৷