TRENDING:

ঝুঁকি বিহীন পথে সম্পত্তি বাড়াতে চান! রইল ৫টি লো রিস্ক বিনিয়োগ বিকল্পের সন্ধান

Last Updated:

ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট হল ভারতীয় ডাকঘরের অধীনে একটি প্রকল্প। এই প্রকল্প অনুসারে বছরে ৬.৮ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যায়।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: সুরক্ষিত ফান্ডে বিনিয়োগ করে ভালো রিটার্ন পেতে কে না চায়! বাজারে বিভিন্ন ধরনের ফান্ড রয়েছে। কিন্তু সুরক্ষার ব্যাপারে বর্তমানে পাঁচটি ফান্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই ধরনের ফান্ডে বিনিয়োগ করলে ভাল টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। আবার সুরক্ষার দিক থেকেও অনেকটাই ভরসাযোগ্য। ঝুঁকি বেশ কিছুটা কম। এক নজরে দেখে নিন সেই পাঁচটি ফান্ড—
advertisement

Public Provident Fund (PPF) -

পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড খুবই সুরক্ষিত একটি সঞ্চয় প্রকল্প (Saving Sceme)। পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের বর্তমান সুদের হার হল ৭.১ শতাংশ। এটি একটি করমুক্ত সঞ্চয় প্রকল্প, সুতরাং এখানে বিনিয়োগ করলে ভালো টাকা রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। একই সঙ্গে পাওয়া যাবে কর ছাড়। সেকশন ৮০সি অনুযায়ী এই স্কিমে বছরে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় পাওয়া যায়।

advertisement

আরও পড়ুন: সঞ্চয়ের থেকে বিনিয়োগই ভালো, এই কথাটা কতটা সত্য? রইল বিনিয়োগের সাতসতেরো!

National Savings Certificate (NSC) -

ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট হল ভারতীয় ডাকঘরের অধীনে একটি প্রকল্প। এই প্রকল্প অনুসারে বছরে ৬.৮ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যায়। এই স্কিমেও কর ছাড় পাওয়া যায়। ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেটে সেকশন ৮০সি অনুযায়ী কর ছাড় পাওয়া যায়। বছরে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় পাওয়া সম্ভব ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেটে। ৫ বছরের জন্য এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে হয়।

advertisement

Voluntary Provident Fund (VPF) -

এটিও একটি সুরক্ষিত স্কিম। এখানে বিনিয়োগ করলে খুবই কম ঝুঁকি থাকে। কারণ এটি EEE ক্যাটাগরির মধ্যে পড়ে। মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর এই স্কিম থেকে যে টাকা পাওয়া যাবে তা সম্পূর্ণ আয়কর মুক্ত। এই স্কিমের সুদের হার ৮.৫ শতাংশ। এ ছাড়া এই স্কিমের পোস্ট ট্যাক্স রিটার্ন অ্যামাউন্ট হল ৫.৯৫ শতাংশ। এই স্কিমে পাঁচ বছরের জন্য বিনিয়োগ করতে হয়। ৫ বছরের আগে এই স্কিমে টাকা তোলা যায় না।

advertisement

আরও পড়ুন: একের বেশি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট রয়েছে ? সুবিধার চেয়ে অসুবিধে হচ্ছে না তো, জেনে নিন

Liquid Funds -

এটি হলো মিউচুয়াল ফান্ডের মতোই একটি অপশন। এই লিকুইড ফান্ড ম্যাচিওর হয় ৯১ দিনে। লিকুইড ফান্ড বিনিয়োগ করে ট্রেজার বিল, সার্টিফিকেট অফ ডিপোজিট, কমার্শিয়াল পেপার ইত্যাদির মতো সিকিউরিটিজ মার্কেটে। এর ফলে এই ফান্ডে বিনিয়োগ করলে খুবই কম ঝুঁকি নিতে হয়। এই ফান্ডে বিনিয়োগ করলে দশ বছর পরে প্রায় ৬.৪১ শতাংশ থেকে ৭.২৫ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যায়। সুতরাং এটি একটি সুরক্ষিত বিনিয়োগের মাধ্যম।

advertisement

আরও পড়ুন: পেরিয়ে গিয়েছে ITR দাখিলের শেষ দিন; সময়ের মধ্যে জমা না-করে থাকলে জুটবে ‘শাস্তি’

Gold -

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
মিনি ফুটবল টুর্নামেন্টে বড়সড় পুরস্কার! চার চাকা গাড়ি, বুলেট বাইক কী নেই..!
আরও দেখুন

সোনা সবসময়ই সকলের কাছে খুবই জনপ্রিয়। কিন্তু বর্তমানে সোনাকে বিনিয়োগের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। কারণ সোনায় টাকা বিনিয়োগ করলে তা খুবই কম সময়ে বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের গোল্ড ফান্ড রয়েছে। সেই সমস্ত গোল্ড ফান্ড প্রায় ১১.৪ শতাংশ থেকে ১২.৮ শতাংশ হারে রিটার্ন দিচ্ছে। এর ফলে এই ধরনের গোল্ড ফান্ডে বিনিয়োগ করলে সুরক্ষিতভাবে ভালো রিটার্ন পাওয়া সম্ভব।

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
ঝুঁকি বিহীন পথে সম্পত্তি বাড়াতে চান! রইল ৫টি লো রিস্ক বিনিয়োগ বিকল্পের সন্ধান
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল