স্কিমে বিনিয়োগ শুরু করা যাবে মাত্র ১০০০ টাকায়:
কিষাণ বিকাশ পত্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, এই স্কিমের অধীনে পাওয়া যায় চক্রবৃদ্ধি সুদ। বিনিয়োগকারীরা এই স্কিমের মাধ্যমে পাবেন চক্রবৃদ্ধি সুদের সুবিধা। এই স্কিমে মাত্র ১০০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা যাবে। এছাড়া এই স্কিমে বিনিয়োগ করার কোনও সর্বোচ্চ সীমাও থাকে না।
advertisement
আরও পড়ুন: জেনে নিন কখন সোনায় বিনিয়োগ করবেন, কত লাভ পাবেন, জেনে নিন এখানে
কিষাণ বিকাশ পত্রে পাওয়া যাবে ৬.৯ শতাংশ হারে সুদ:
কিষাণ বিকাশ পত্রে পাওয়া যাবে ৬.৯ শতাংশ হারে সুদ। এই সুদের উপর করা গণনা অনুযায়ী, এই স্কিমে জমা করা টাকা মাত্র ১২৪ মাসে হবে দ্বিগুণ, অর্থাৎ বিনিয়োগকারীর মোট জমা টাকা মাত্র ১০ বছর ৪ মাসে হয়ে যাবে দ্বিগুণ। কিষাণ বিকাশ পত্রে বিনিয়োগ করতে চাইলে কমপক্ষে ১০০০ দিয়ে টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। তবে পোস্ট অফিসের এই স্কিমে বিনিয়োগ করার কোনও সর্বোচ্চ সীমা নেই।
আরও পড়ুন: নিরাপদ থাকবে পুঁজি! এই সমস্ত ব্যাঙ্কে প্রবীণরা পেতে পারেন বাম্পার রিটার্ন!
কিষাণ বিকাশ পত্রের মেয়াদকাল ১২৪ মাস:
কিষাণ বিকাশ পত্রের মেয়াদকাল হল ১২৪ মাস অর্থাৎ প্রায় ১০ বছর ৪ মাস। কিষাণ বিকাশ পত্র সার্টিফিকেট কেনার জন্য রয়েছে বিভিন্ন বিকল্প। অর্থাৎ ১০০০ টাকা অথবা ৫০০০ টাকা অথবা ১০০০০ টাকা অথবা ৫০০০০ টাকার আকারে কেনা যাবে এই সার্টিফিকেট। মেয়াদ পূরণ হওয়ার আগে টাকা তোলা যাবে, তবে কিছু নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতেই সেই অনুমতি পাওয়া যাবে। এ-ছাড়া মেয়াদ পূরণ হওয়ার পর যে কোনও পোস্ট অফিস থেকেই টাকা তুলে নেওয়া যাবে।