TRENDING:

২০৪৭ সালের মধ্যে জেম অ্যান্ড জুয়েলারি খাতে ১০০ বিলিয়ন ডলার রফতানি এবং ৫০০ বিলিয়ন ডলারের অভ্যন্তরীণ বাজারের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ

Last Updated:

ভারতের জেম ও জুয়েলারি শিল্প ২০৪৭ সালের মধ্যে ১০০ বিলিয়ন ডলারের রফতানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে এবং ৫০০ বিলিয়ন ডলারের অভ্যন্তরীণ বাজার গড়ে তুলছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: ভারতের জেম ও জুয়েলারি শিল্প ২০৪৭ সালের মধ্যে ১০০ বিলিয়ন ডলারের রফতানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে এবং ৫০০ বিলিয়ন ডলারের অভ্যন্তরীণ বাজার গড়ে তুলছে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে এক সভায় জেম ও জুয়েলারি রফতানি উন্নয়ন পরিষদের (GJEPC) চেয়ারম্যান কিরীট বনসালি বলেন, জেম ও জুয়েলারি খাত এখন ভারতের পণ্য রফতানিতে ৭% অবদান রাখে। বর্তমানে এই খাতটি ৩০ বিলিয়ন ডলারের রফতানিতে উন্নীত হয়েছে, দেশীয় বিক্রয়ে ৮৫ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি এবং ভারতজুড়ে ৪২ লাখেরও বেশি লোকের সরাসরি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে।
২০৪৭ সালের মধ্যে জেম অ্যান্ড জুয়েলারি খাতে ১০০ বিলিয়ন ডলার রফতানি (Representational Image)
২০৪৭ সালের মধ্যে জেম অ্যান্ড জুয়েলারি খাতে ১০০ বিলিয়ন ডলার রফতানি (Representational Image)
advertisement

ভারতের পণ্য রফতানিতে প্রধান অবদানকারী বিভিন্ন শিল্প খাতের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে ৩ নভেম্বর, ২০২৫-এ নয়াদিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে বিশ্ব বাণিজ্যে ভারতের প্রতিযোগিতামূলকতা জোরদার করার পদক্ষেপগুলি সম্পর্কে নেতৃস্থানীয় রফতানি খাতগুলির কাছ থেকে মতামত চাওয়া হয়েছিল।

আরও পড়ুন– বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ক্রান্তি গৌড়কে মধ্যপ্রদেশ সরকার ১ কোটি টাকা পুরস্কার দেবে, বাবা বলছেন মেয়ের জন্য গর্বিত

advertisement

GJEPC রফতানি ত্বরান্বিত করার এবং ভারতের উৎপাদন বাস্তুতন্ত্রকে শক্তিশালী করার জন্য পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শও দিয়েছে। এটি উল্লেখ করেছে যে, বেলজিয়াম, লন্ডন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির মতো শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্য কেন্দ্রগুলির সঙ্গে বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানে থাকার জন্য ভারতকে একটি দক্ষ এবং বাণিজ্য-বান্ধব ব্যবসায়িক পরিবেশ প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

এই প্রসঙ্গে না বললেই নয় যে অঙ্কিত জেমস (Ankit Gems) কলকাতার রত্নপাথরের পাইকারি বিক্রেতা/আমদানিকারী হিসেবে এক বিশ্বস্ত নাম। তারা ১৯৮৫ সাল থেকে চার দশকেরও বেশি সময় ধরে কলকাতায় সেবা প্রদান করে আসছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রত্নপাথরের জ্ঞান এবং সংগ্রহে তারা পারদর্শী। তারা বিশ্বব্যাপী খনি কোম্পানিগুলি থেকে সরাসরি সবচেয়ে যুক্তিসঙ্গত মূল্যে খাঁটি পাথর পায়। তারা পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে প্রধান জুয়েলারি খুচরো চেনগুলোতে তা সরবরাহও করে।

advertisement

আরও পড়ুন– ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বিমান টিকিট বাতিলে কোনও ফি লাগবে না, DGCA-র নতুন রিফান্ড নিয়ম জেনে নিন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
চলন্ত বাইকের ইঞ্জিন থেকে ধোঁয়া, ব্রেক কষতেই দাউদাউ করে জ্বলে উঠল আগুন! ভয়াবহ দৃশ্য
আরও দেখুন

এ হেন অঙ্কিত জেমস ২০২১ সালে ১৪৮ রাসবিহারী অ্যাভিনিউ, কলকাতা ২৯-এ সরাসরি গ্রাহকদের সেবা দেওয়ার জন্য নিজেদের ফ্ল্যাগশিপ খুচরো আউটলেট খুলেছে। এখানে পাইকারি মূল্যে আসল রত্নপাথর পাওয়া যাবে। এদের সমস্ত রত্নপাথর একটি স্বাধীন স্বনামধন্য রত্ন পরীক্ষাগার থেকে প্রত্যয়িত। এদের কাছে পরামর্শের জন্য বিখ্যাত এবং জ্ঞানী জ্যোতিষীরাও রয়েছেন। ক্রেতার স্টাইল এবং স্মার্ট ভবিষ্যতের বিনিয়োগকে উন্নত করার জন্য এদের কাছে হালকা ওজনের হলমার্কযুক্ত সোনা, হিরে এবং রুপোর গয়নার একটি দুর্দান্ত সংগ্রহ রয়েছে। পাইকারি মূল্যে আসল রত্নপাথর চাইলে, সঙ্গে বিশ্বস্ত জ্যোতিষীর পরামর্শ চাইলে অঙ্কিত জেমস-এ ঘুরে যাওয়া যেতে পারে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
২০৪৭ সালের মধ্যে জেম অ্যান্ড জুয়েলারি খাতে ১০০ বিলিয়ন ডলার রফতানি এবং ৫০০ বিলিয়ন ডলারের অভ্যন্তরীণ বাজারের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল