পরবর্তীকালে তিনি আইনজীবির পেশা ছেড়ে পাকাপাকি ভাবে কৃষিকাজকেই পেশা হিসেবে বেছে নেন৷ প্রথম দিকে অন্য কৃষকদের মতোই তিনিও ঐতিহ্যবাহী চাষবাস গুলিই করতেন৷ পরে তিনি হর্টিকালচার শুরু করেন৷ নতুন পদ্ধতিতে করা এই চাষের ফলেই বিপুল লাভের মুখ দেখতে শুরু করেন৷ আজ ভগবত সিংয়ের নাম কোটা জেলার প্রগতিশীল কৃষকদের মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য৷
advertisement
কিন্তু ওকালতির মতো পেশা ছেড়ে চাষাবাদ কেন শুরু করলেন? এলএলবি পড়ার পর আরএএস অফিসার হতে চেয়েছিলেন ভাগবত৷ তবে, বর্তমানে তিনি একজন সফল কৃষক৷ আগে তিনি তার বাবার জমিতে চাষাবাদ করতেন৷ এখন আধুনিক পদ্ধতিতে চাষ করছেন৷ ঋতু অনুযায়ী আলাদা ধরণের সবজি চাষ করেন ভাগবত৷ পাশাপাশি বাগানও করেছেন তিনি৷
আরও পড়ুন: ভিনরাজ্যে ফুল রফতানি করে চমক শিলিগুড়ির ফুল ব্যবসায়ীর! আশার আলো দেখছেন কৃষকরা
চাষের সঙ্গে সঙ্গে পশুপালনও করছেন ভাগবত সিং৷ তার ২৫ একর জমিতে ড্রিপিং সিস্টেম বসিয়েছেন৷ পশুর গোবর থেকে জৈব সারও তৈরি হচ্ছে, যা ব্যবহার করা হচ্ছে কৃষিক্ষেত্রে৷ প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে আধুনিক কৃষক হিসাবে তাঁকে রাজ্য স্তরে সম্মানিতও করেছেন৷ ভগবন্ত সিং জানিয়েছেন যে, তিনি ফসল উদ্যানপালন এবং সবজি থেকে বছরে ২০ থেকে ২২ লক্ষ টাকা আয় করেন।