TRENDING:

Success Story: চাকরি ছেড়ে পেলেন বাঁশ! এই যুবকের বিপুল রোজগার এখন অনেকের ঈর্ষার কারণ

Last Updated:

Success Story: বিহারের সীতামারী জেলার ওই তরুণ কৃষক জমিতে বাঁশ গাছ লাগানোর পর ভাল রোজগার করতে শুরু করেছেন। বাঁশ চাষের জন্য তাঁর খরচ হয়নি এক টাকাও।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
যুব সম্প্রদায়ের মধ্যে নতুন করে চাষের প্রতি আগ্রহ দেখা দিয়েছে। তবে ঐতিহ্যবাহী কৃষি নয়, বরং তাঁদের আকর্ষণ করছে অর্থকরী ফসল। সম্প্রতি জানা গিয়েছে এক যুবকের কথা যিনি বাঁশ চাষ করে ভাল টাকা রোজগার করছেন।
চাকরি ছেড়ে পেলেন বাঁশ! এই যুবকের রোজগার এখন অনেকের ঈর্ষার কারণ
চাকরি ছেড়ে পেলেন বাঁশ! এই যুবকের রোজগার এখন অনেকের ঈর্ষার কারণ
advertisement

বিহারের সীতামারী জেলার ওই তরুণ কৃষক জমিতে বাঁশ গাছ লাগানোর পর ভাল রোজগার করতে শুরু করেছেন। বাঁশ চাষের জন্য তাঁর খরচ হয়নি এক টাকাও।

জানা গিয়েছে সীতামারী জেলার বারাহি গ্রামের বাসিন্দা বছর পঁচিশের সোনু কুমার এখন এলাকায় বেশ আলোচিত নাম। নিজের দুই বিঘা জমিতে শুধুমাত্র বাঁশ চাষ করেছেন তিনি। সোনুর বাবা মোহন কুমার সারা জীবন তিনি ধান, গম চাষ করেছেন। পাশাপাশি চলে আম, লিচুর চাষও। ভিন্ন পথে হাঁটতে শুরু করেছেন সোনু।

advertisement

সোনু জানালেন, তাঁদের পরিবারে খুব বেশি জমি নেই। ঐতিহ্যবাহী কৃষিতে তেমন লাভের মুখ দেখেননি তাঁরা কোনদিনই। তাই ভিন্ন কিছু করার কথা ভাবছিলেন। তাই আম ও লিচুর বাগান করার পর বাকি দুই বিঘা জমিতে শুধু বাঁশ চাষ শুরু করেন তিনি।

সোনু কুমার প্রথমে চাননি কৃষিকে জীবিকা হিসেবে বেছে নিতে। তিনি বি.এড করছেন। দিল্লিতে কাজ করতেও গিয়েছিলেন। কিন্তু সেখানে গিয়েই তাঁর মনে হয় এভাবে চাকরি করে রোজগার করে আদতে কোনও লাভ নেই। বছরের শেষে যেটুকু সঞ্চয় হচ্ছে তা দিয়ে জীবন চলে না। তখনই তিনি সিদ্ধান্ত নেন গ্রামে ফিরে আসার। তারপর তিনি তাঁর সাড়ে চার বিঘা জমিতে নতুন ভাবে চাষাবাদ করার সিদ্ধান্ত নেন।

advertisement

আরও পড়ুন: বিপ্লবীদের আখড়া ছিল পূর্ব বর্ধমানের এই আশ্রম, এসেছেন বহু বিপ্লবী, জানুন এর কাহিনি

সোনু বলেন, ‘বাঁশ লাগাতে খুব একটা পরিশ্রম নেই। এতে সার বা জলসেচের প্রয়োজন হয় না। জমি উঁচু করে নিলেই হয়। বাঁশের গোড়ায় গোবর সার দিলেই গাছের বৃদ্ধি ভাল হয়।’

এদিকে বাজারে বাঁশের দাম ভাল। সোনু জানান, দুই-চারটি বাঁশ কিনলে প্রতিটির দাম পড়ে ২০০ টাকা। ব্যবসায়ীদের অবশ্য প্রতিটি ১৮০ টাকা দরে ​​বিক্রি করা হয়। এক বছরে তিনি প্রায় এক হাজার বাঁশ বিক্রি করেন। যার দাম প্রায় ২ লক্ষ টাকা। ঝাড় বড় হলে ব্যবসা আরও বাড়তে পারে।

advertisement

আরও পড়ুন: মৌসুমী অক্ষরেখা পাল্টাচ্ছে অবস্থান! মেঘ-বৃষ্টির দাপটে তোলপাড় হবে রাজ্যের একাংশ, দেখুন আবহাওয়ার আপডেট

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ধ্বংসলীলার পর প্রকৃতির উপহার, ভরছে ঝুলি! উত্তরের মৎস্যজীবীরা যেন চাঁদ পেলেন হাতে
আরও দেখুন

ছোট বড় নানা কাজে বাঁশ লাগে, তা সে মণ্ডপ তৈরি হোক বা ঝুড়ি বানানো। এমনকী আজকাল বাঁশের গয়না থেকে আসবাবপত্রও জনপ্রিয়। স্যুপ তৈরিতেও বাঁশের অংশ লাগে।

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Success Story: চাকরি ছেড়ে পেলেন বাঁশ! এই যুবকের বিপুল রোজগার এখন অনেকের ঈর্ষার কারণ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল