এরফলে কর্মসংস্থানের অভাবে ভুগছিলেন বাসিন্দারা। এরপরই বক্সা, আদমা, চুনাভাটি, সহ অন্যান্য পাহাড়ি গ্রামের কৃষকদের পুনরায় কৃষিকাজ মুখী করতে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করল কৃষি দফতর। কৃষিদফতরের তরফে প্রায় একশোর বেশি কৃষকদের মোট ২০০ কেজি উন্নতমানের মিলেটের বীজ প্রদান করা হয়। মূলত পাহাড়ি অঞ্চলে হওয়া এই ফসল চাষের পদ্ধতি ধান-সহ অন্যান্য ফসল চাষের থেকে অনেকটাই সহজ বলে দাবি কৃষি দফতরের।
advertisement
এছাড়া অন্যান্য একাধিক ফসলের তুলনায় এই মিলেটের পুষ্টিগুণও অনেক বেশি এবং এই চাষে খুব বেশি পরিমাণ সার ও জলেরও প্রয়োজন হয়না বলে কৃষি দফতর তরফে জানানো হয়।একটি কর্মসূচিতে কালচিনি সহ কৃষি আধিকারিক প্রবোধ মন্ডল,আলিপুরদুয়ার মহকুমা সহ কৃষি অধিকর্তা (প্রশাসন) রজত চট্টোপাধ্যায় সহ অন্যান্য আধিকারিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: এই বিনিয়োগগুলো সম্পর্কে কেউ আপনাকে বলবে না, অবসরের পরে এই ৬ ধাপ দেবে অঢেল টাকা !
এ বিষয়ে রজত চট্টোপাধ্যায় বলেন, “চাষের তিন থেকে সাড়ে তিনমাসের মধ্যেই এই ফসল তুলতে পারে কৃষকেরা।ফলে এই চাষ হতে খুব কম সময়ই লাগে।আর এই চাষ সহজ হওয়ায়, কৃষকদের উপার্জনও ভাল হয়।”
আরও পড়ুন: ৩০ হাজার টাকা মাসে আয় ? কত টাকার SIP করা উচিত? হিসেব দেখে নিন
পাশাপাশি,কৃষকদের হাতে কলমে এই মিলেট চাষের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়।আর একে কেন্দ্র করেই এবার কৃষিকাজে ঘুরে দাঁড়ানোর এবং নিজেদের জীবিকা ফিরে পাওয়ার আশা দেখছেন বক্সা পাহাড়ের কৃষকেরা।
Annanya Dey