তিনি জানান, বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মচারী এবং পেনশনভোগী সমিতি ১৮ মাসের বকেয়া ডিএ এবং ডিআর দেওয়ার বিষয়ে সরকারের কাছে বেশ কয়েকটি আবেদন করেছে।
করোনার সময় সরকার কেন্দ্রীয় কর্মচারীদের এবং পেনশনভোগীদের জন্য ডিএ বন্ধ রেখেছিল। কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন, ডিএ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল করোনা মহামারি দ্বারা সৃষ্ট অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে। এর ফলে যাতে আর্থিক বোঝা সরকারের উপর কমানো যায় তার জন্য এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এর মাধ্যমে সরকার ৩৪,৪০২.৩২ কোটি টাকা সাশ্রয় করেছে।
advertisement
কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর মতে, মহামারী চলাকালীন সরকারকে কল্যাণমূলক প্রকল্পের জন্য প্রচুর অর্থের ব্যবস্থা করতে হয়েছিল। এর প্রভাব ২০২০-২০২১ সাল এবং তার পরেও দেখা গেছে। সরকার স্পষ্ট করে জানিয়েছে, বর্তমানে বাজেট ঘাটতি এফআরবিএম আইনের বিধানের তুলনায় দ্বিগুণ, তাই ডিএ দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়নি।
আরও পড়ুন, আজ থেকে শুরু উচ্চ মাধ্যমিক! নির্বিঘ্নে পরীক্ষা নিতে তুমুল তৎপরতা সংসদের
আরও পড়ুন, উচ্চ মাধ্যমিকে ট্রেন পরিষেবা নিয়ে উদ্বেগ! জেলায় জেলায় DM-দের নির্দেশ নবান্নের..
প্রসঙ্গত, গত বছর থেকেই কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা ভেবেছিলেন ১৮ মাসের বকেয়া ডিএ দেওয়া হবে। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের এই জবাবে কার্যত বকেয়া ডিএ যে মিলছে না, তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। তাৎপর্যপূর্ণভাবে, গত বছর দীপাবলির এক মাস আগে কেন্দ্রীয় কর্মীদের ডিএ ৪ শতাংশ বাড়িয়েছিল কেন্দ্রের মোদি সরকার।
