পুলিশ সূত্রে খবর, বাঁকুড়ার গঙ্গাজলঘাটির বাসিন্দা বিশ্বনাথ বছরখানেক আগেই এএসআই থেকে এসআই পদে উন্নীত ৷ এসআই হওয়ার পরই তাঁকে শালতোড়া থানায় পোস্টিং দেওয়া হয় ৷
বৃহস্পতিবার সকাল আটটা থেকেই থানায় টেবিল ডিউটিতে ছিলেন বিশ্বনাথবাবু ৷ হঠাৎই রাত প্রায় সাড়ে এগারোটা নাগাদ গুলির শব্দ পেয়ে বাকি পুলিশকর্মীরা ছুটে এসে বিশ্বনাথ বাবুকে রক্তাক্ত অবস্থায় মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন ৷ নিজের নাইন এম এম সার্ভিস পিস্তল থেকে কানের নীচে গুলি চালিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন তাঁর সহকর্মীরা ৷
advertisement
আরও পড়ুন
অবশেষে ঘেরাওমুক্ত উপাচার্য, ক্লাস বয়কট-সহ ক্যাম্পাসে ধর্মঘটের ডাক আন্দোলনকারীদের
আহত, রক্তাক্ত বিশ্বনাথ মন্ডলকে তৎক্ষণাৎ স্থানীয় শালতোড়া ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যান সহকর্মীরা ৷ চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন ৷ প্রাথমিক অনুসন্ধানের পর পুলিশের অনুমান, সাংসারিক অশান্তিতে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়েই এই পদক্ষেপ নিয়েছেন বিশ্বনাথ মন্ডল ৷ তবে এই আত্মহত্যার পিছনে অন্য কারণ খতিয়ে দেখছে শালতোড়া থানার পুলিশ ৷