এই দিনটি বুধবার, বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ এটি শুক্লপক্ষের পূর্ণিমা তিথি এবং ভরণী নক্ষত্রে পড়েছে। হিন্দু ধর্মে পূর্ণিমা অত্যন্ত পবিত্র এবং পুণ্যময় বলে বিবেচিত হয় এবং এই দিনে স্নান, দান এবং উপবাস বিশেষ ফল দেয়। ভগবান যমের সঙ্গে সম্পর্কিত ভরণী নক্ষত্র জীবনে শৃঙ্খলা, দায়িত্ব এবং ভারসাম্যের বার্তা বহন করে। দিনটি আত্মনিয়ন্ত্রণ, শৃঙ্খলা এবং আধ্যাত্মিক অনুশীলনের জন্য উপযুক্ত।
advertisement
সকাল ০৭:০৫ পর্যন্ত) ব্যতিপাত যোগ বিরাজ করবে, যা অশুভ বলে মনে করা হয়। এই সময়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি এড়ানো উচিত। এর পরের সময় তুলনামূলকভাবে শুভ হবে। চন্দ্র মেষ রাশিতে রয়েছেন, যা শক্তি, উৎসাহ এবং কাজে দ্রুত গতি আনবে, যদিও আবেগপ্রবণতা এবং অধৈর্যতা এড়ানো গুরুত্বপূর্ণ।
পূর্ণিমা তিথি স্নান, দান এবং উপবাসের জন্য অত্যন্ত শুভ, যা পাপমুক্তি এবং পুণ্য বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ভরণী নক্ষত্র জীবনে শৃঙ্খলা এবং আত্মনিয়ন্ত্রণের উপর জোর দেয়। সকালের ব্যতিপাত যোগ কাজে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে, তাই সকাল ০৭:০৫ পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ এড়িয়ে চলা উচিত। এর পরের সময় ধর্মীয় কার্যকলাপ, আধ্যাত্মিক অনুশীলন এবং শুভ কাজের জন্য অনুকূল। মেষ রাশিতে চন্দ্র মনকে উজ্জীবিত এবং সক্রিয় করবে, যার ফলে উৎসাহের সঙ্গে কাজগুলি সম্পন্ন করা সম্ভব হবে। সামগ্রিকভাবে, এই দিনটি পুণ্যকর্ম, উপবাস এবং আধ্যাত্মিক অনুশীলনের জন্য চমৎকার হবে।
তিথি: পূর্ণিমা
নক্ষত্র: ভরণী
করণ: বব
পক্ষ: শুক্লপক্ষ
যোগ: ব্যতিপাত- সকাল ০৭:০৫:১৮
বার: বুধবার
সূর্য এবং চন্দ্র গণনা:
সূর্যোদয়: সকাল ০৬:৪৭:৩৮
সূর্যাস্ত: সন্ধ্যা ০৬:০০:৫৪
চন্দ্রোদয়: বিকেল ০৫:৪২:৪৩
চন্দ্রাস্ত: সকাল ০৬:১৮:২৮
চান্দ্র রাশি: মেষ
ঋতু: শরৎ
হিন্দু মাস এবং বছর:
শক সম্বত: ১৯৪৭
বিক্রম সম্বত: ২০৮২
মাস অমান্ত: কার্তিক
মাস পূর্ণিমান্ত: কার্তিক
অশুভ মুহূর্ত:
রাহু কাল: দুপুর ১২:২৪:১৬ থেকে দুপুর ০১:৪৮:২৫
যমগণ্ড: সকাল ০৮:১১:৪৮ থেকে সকাল ০৯:৩৫:৫৭
গুলিক কাল: সকাল ১১:০০:০৭ থেকে দুপুর ১২:২৪:১৬
শুভ মুহূর্ত:
অভিজিৎ: দুপুর ১২.০২.০০ থেকে দুপুর ১২.৪৬.০০
(Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷ )
