মেষ: মার্চ ২১ থেকে এপ্রিল ১৯।
নতুন কোনও কিছু শুরু করার এটাই আদর্শ সময়। কোনও হিতৈষীর সহায়তা মিলতে পারে।
লাকি সাইন – একটি সূর্যমুখী ফুল
বৃষ: এপ্রিল ২০ থেকে মে ২০।
নতুন কোনও পথের সন্ধান মিলতে পারে। দিনের বেশির ভাগ সময়টাই নিরিবিলিতে কাটতে পারে।
লাকি সাইন – একটি হলুদ মোমবাতি
advertisement
মিথুন: মে ২১ থেকে জুন ২০।
পুরনো বন্ধু বা সহকর্মীর হঠাৎ আগমনের সম্ভাবনা। একসঙ্গে অনেক কাজের কারণে মন বিক্ষিপ্ত হতে পারে।
লাকি সাইন- একটি বুদ্ধ মূর্তি
কর্কট: জুন ২১ থেকে জুলাই ২২।
চূড়ান্ত আত্মবিশ্বাস বজায় থাকবে। কোনও সাংস্কৃতির অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়া যেতে পারে।
লাকি সাইন- একটি গিটার
সিংহ: জুলাই ২৩ থেকে অগাস্ট ২২।
কোনও কঠিন কাজের প্রতি নিজের মনোভাব পরিবর্তিত হতে পারে। বন্ধুর সাহায্যে কাজ সহজ হয়ে যাবে।
লাকি সাইন- একটি লতানে গাছ
কন্যা: অগাস্ট ২৩ থেকে সেপ্টেম্বর ২২।
আত্মবিশ্লেষণ ও আত্মোন্নতির যোগ। অপ্রত্যাশিত কোনও পরিস্থিতিতে মানসিক উদ্বেগ বেড়ে যেতে পারে।
লাকি সাইন- একটি চাবির রিং
তুলা: সেপ্টেম্বর ২৩ থেকে অক্টোবর ২২।
কোনও বিষয়ে আলোচনা করার মতো সময় হয় তো এখনও আসেনি। পরিবারের পরামর্শ গ্রহণ করা যেতে পারে।
লাকি সাইন- একটি দেওয়াল শিল্প
বৃশ্চিক: অক্টোবর ২৩ থেকে নভেম্বর ২১।
অন্যের দিকে আঙুল তোলার আগে নিজের কথাও ভাবা দরকার। অকারণে কোনও উদ্বেগ কাজ করতে পারে।
লাকি সাইন– একটি কালো ডায়রি
ধনু: নভেম্বর ২২ থেকে ডিসেম্বর ২১।
সম্পত্তি রক্ষা করা মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দেখা দিতে পারে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সামান্য বাধা আসতে পারে।
লাকি সাইন– একটি স্ফটিক
মকর: ডিসেম্বর ২২ থেকে জানুয়ারি ১৯।
সময় বের করে নিতে হবে নিজের মনোরঞ্জনের জন্য। সঙ্গীতের মাধ্যমে খানিকটা সুরাহা হতে পারে।
লাকি সাইন– একটি চায়ের কাপ
কুম্ভ: জানুয়ারি ২০ থেকে ফেব্রুয়ারি ১৮।
কোনও বিজ্ঞপ্তি নজরে আসতে পারে। নিজের জন্য কেনাকাটা করার সম্ভাবনা রয়েছে।
লাকি সাইন– একটি দাবার ছক
মীন: ফেব্রুয়ারি ১৯ থেকে মার্চ ২০।
তর্কে অভিভাবকরাই জিতে যেতে পারেন। কাছের কোনও মানুষের থেকে সাময়িক অবজ্ঞা পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
লাকি সাইন- একটি দুষ্প্রাপ্য প্রবন্ধ
পূজা চন্দ্র বিষয়ে কিছু তথ্য:
পূজা চন্দ্র পেশায় একজন হলিস্টিক হিলিং প্র্যাকটিশনার। এরই পাশাপাশি পূজা রেইকি গ্র্যান্ডমাস্টার এবং অন্যান্য হিলিং সার্টিফায়েড মোড নিয়ে গবেষণা করেছেন। টেরোট কার্ড পড়ার পাশাপাশি থেটা, বুদ্ধিস্ট, চক্র এবং পেট হিলিং থেরাপির মতো একাধিক বিষয়ে দক্ষ পূজা চন্দ্র হিলিং এবং এর বিকল্প থেরাপি বিষয়ে সিদ্ধহস্ত।
বিগত ত্রিশ বছরের অভিজ্ঞতা এবং অনুশীলনে হিলিং থেরাপি নিয়ে পূজা এক একটি অসাধারণ কৌশল বা উপায় আবিষ্কার করেছেন।
শৈশব থেকেই একাধিক আধ্যাত্মিক বিষয়ে নিযুক্ত থেকে নিজের মনস্তাত্ত্বিক ক্ষমতাকে তিনি অসাধারণ স্তরে বিকশিত করতে সক্ষম হয়েছেন। দীর্ঘ জীবনের পরিচর্যায় পূজা একজন সহানুভূতিশীল কিশোরী থেকে উন্নত মানের হিলিং থেরাপিস্ট হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলেছেন।
পূজা মূলত এমন মানুষদের সঙ্গে কাজ করেন যাঁরা বিভিন্ন ধরনের মানসিক বা শারীরিক উদ্বেগজনিত সমস্যায় ভোগেন। নিজের দীর্ঘ কর্মজীবনের অভিজ্ঞতায় পূজা খুব সহজেই তাঁদের সাইকোলজিক্যাল সিস্টেম এবং সমস্যার জায়গাগুলি অনুধাবন করতে পারেন।
একজন অভিজ্ঞ হিলিং থেরাপিস্ট হিসাবে পূজা বিশ্ব জুড়ে যে কোনও জায়গায় ব্যক্তিগতভাবে এবং দূরত্বে থাকা মানুষদেরও কার্যকর হিলিং সেশন অফার করেন৷ যাঁরা পূজার সঙ্গে যোগাযোগে আগ্রহী তাঁরা তাঁর ওয়েবসাইটে www.citaaraa.com থেরাপি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য পেয়ে যাবেন। ওই ওয়েবসাইটে থেরাপির বর্ণনার পাশাপাশি যাঁরা হিলিং থেরাপির সাহায্য নিয়ে সুস্থ হয়েছেন এমন মানুষরাও তাঁদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন।
তবে কেবলমাত্র হিলিং থেরাপিস্টই নন, পূজা চন্দ্র সেই সঙ্গে একজন দক্ষ লেখক, কবি এবং একজন ব্লগারও। তিনি প্রধানত তাঁর নিবন্ধ এবং প্রকাশিত ব্লগের মাধ্যমে নিজের দীর্ঘ কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পছন্দ করেন যা জীবন সম্পর্কে আমাদের নতুন কিছু শেখায়।