হার্দিকের নেতৃ্ত্ব দানের অসাধারণ ক্ষমতায় যেকোনও জয় সহজ বলে মনে হয়। আসল আকর্ষণীয় বিষয়টি লুকিয়ে রয়েছে হার্দিকের জন্মদিনে। ১৯৯৩ সালের ১১ অক্টোবর তাঁর জন্মদিন। এই কারণেই আত্মবিশ্বাসের শিখরে অবস্থান করেন হার্দিক।
হার্দিকের জন্ম তারিখে লুকিয়ে রয়েছে রহস্য, কী বলছে সংখ্যাতত্ত্ব, দেখে নেওয়া যাক।
ভারতীয় সংখ্যা তত্ত্ব অনুযায়ী শুধু হার্দিকের জন্ম তারিখ নয়, বরং গত IPL ফাইনালের দিনটিও গুরুত্বপূর্ণ। এই দুইয়ে মিলেই সাফল্য এসেছিল গুজরাত টাইটানসে। কারণ—
advertisement
১. আত্মবিশ্বাস তৈরি করা এবং তাকে সঠিক পথে পরিচালিত করার যোগ্য ব্যক্তিটি হলে হার্দিক। তাঁর জন্ম তারিখ ১১/১০/১৯৯৩ ইচ্ছাশক্তিকে প্রবল করে। পাশাপাশি সকলের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করতেও হার্দিক সিদ্ধহস্ত।
২. জীবনের ওঠাপড়ার মধ্যে দিয়েই সবচেয়ে সেরার দিকে লক্ষ্য স্থির করে ফেলেন তিনি। পাশাপাশি সব থেকে খারাপ পরিস্থিতি কী হতে পারে, তাও আন্দাজ করে নিতে পারেন হার্দিক।
আরও পড়ুন: এক চিমটে হলুদ আর একটি মুদ্রাতেই সফল! সংসারে অভাব অনটন ঘোচাতে জানুন বাস্তুর নিয়ম
৩. গত বছর IPL ফাইনাল খেলা হয়েছিল ২৯ মে ২০২২ তারিখে। সংখ্যাতত্ত্ব অনুযায়ী এই দিনটির মান ৪. এটি খুব কঠিন সংখ্যা, তবে পরিশ্রম করলে ভাল ফল দিয়ে থাকে। এরই সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল হার্দিকের ভাগ্য সংখ্যা ৭।
৫. ভাল করে দেখলেই বোঝা যাবে হার্দিকের জন্ম তারিখ ১১, অর্থাৎ সংখ্যা ২। আবার IPL ফাইনালের তারিখ ২৯, অর্থাৎ ২। এই ২-ই হয়ে দাঁড়িয়েছিল মাস্টার নম্বর। আবার এই ২ হল ৭-এর পরম মিত্র। ফলে ওই দিনটি হার্দিকের জন্য সেরা হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি ছিল।
আরও পড়ুন: আগের থেকে না জানলে পরিণতি ভয়ঙ্কর! প্রেম-প্রতারণা-পরকীয়া! জীবনসাথীর হাতেই লুকিয়ে বিশাল গুপ্ততথ্য
৬. সেদিন হার্দিক তাঁর মাস্টার নম্বর ২ এবং ডেস্টিনি নম্বর ৭-এর শক্তি উপভোগ করেছিলেন।
৭. ঘটনাচক্রে ২ এবং ৭ হল ক্রীড়া জগতের তারকাদের দ্বার স্বরূপ।
আর এই সব কিছুর ফলেই নতুন ফ্র্যানচাইজি-র সঙ্গে প্রথমবার ট্রফি হাতে তুলে নিলেন হার্দিক।