রাস্তায় চেকিং-এর সময় পুলিশ বাইকের চাবি খুলে নিতে পারে? কী বলছে নিয়ম, জেনে রাখুন

Last Updated:
Traffic Police- রাস্তায় গাড়ি চেকিংয়ের সময় ট্রাফিক পুলিশদের সব সময় ইউনিফর্ম পরা আবশ্যক। যদি কোনও পুলিশকর্মী তা না-পরে থাকেন, তা-হলে তাঁর পরিচয়পত্র দেখতে চাইতে পারেন গাড়ির মালিক।
1/6
রাস্তায় চার চাকা অথবা মোটরসাইকেল চালানোর সময় ট্রাফিক নিয়ম মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অনেক সময় তাড়াহুড়ো কিংবা নানা কারণে অনেকেই অনিচ্ছাকৃত ভাবে ট্রাফিক নিয়মের অমান্য করে ফেলেন অনেকেই।
রাস্তায় চার চাকা অথবা মোটরসাইকেল চালানোর সময় ট্রাফিক নিয়ম মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অনেক সময় তাড়াহুড়ো কিংবা নানা কারণে অনেকেই অনিচ্ছাকৃত ভাবে ট্রাফিক নিয়মের অমান্য করে ফেলেন অনেকেই।
advertisement
2/6
ট্রাফিক আইনের ক্ষেত্রে অত্যাবশ্যকীয় নিয়মগুলির মধ্যে অন্যতম হল - হেলমেট পরা, গাড়ির সিট বেল্ট বাঁধা, লাল বাতি পার হওয়া প্রভৃতি। যদি কেউ এই নিয়ম লঙ্ঘন করেন, তা-হলে ট্রাফিক পুলিশ সেই গাড়ির মালিকের বিরুদ্ধে নানা ব্যবস্থা নিতে পারে।
ট্রাফিক আইনের ক্ষেত্রে অত্যাবশ্যকীয় নিয়মগুলির মধ্যে অন্যতম হল - হেলমেট পরা, গাড়ির সিট বেল্ট বাঁধা, লাল বাতি পার হওয়া প্রভৃতি। যদি কেউ এই নিয়ম লঙ্ঘন করেন, তা-হলে ট্রাফিক পুলিশ সেই গাড়ির মালিকের বিরুদ্ধে নানা ব্যবস্থা নিতে পারে।
advertisement
3/6
অনেক সময় আবার ট্রাফিক পুলিশকর্মীদের বিরুদ্ধেই গাড়ির মালিককে হেনস্থা বা জুলুমবাজির অভিযোগ শোনা যায়। যেমন - রাস্তায় নিয়ম লঙ্ঘনকারী গাড়ি আটকে বহু পুলিশকর্মী বিনা অনুমতিতে গাড়ির চাবি নিয়ে নেন। এখানেই শেষ নয়, গাড়ির মালিকের উপর জুলুম করতে কিছু পুলিশকর্মী আবার টায়ারের হাওয়া বার করে দেন। কিন্তু ট্রাফিক পুলিশের কি এই ধরনের আচরণ ঠিক? কিংবা ট্রাফিক আইনে কি ট্রাফিক পুলিশদের এই ধরনের কাজ করার অনুমতি রয়েছে?
অনেক সময় আবার ট্রাফিক পুলিশকর্মীদের বিরুদ্ধেই গাড়ির মালিককে হেনস্থা বা জুলুমবাজির অভিযোগ শোনা যায়। যেমন - রাস্তায় নিয়ম লঙ্ঘনকারী গাড়ি আটকে বহু পুলিশকর্মী বিনা অনুমতিতে গাড়ির চাবি নিয়ে নেন। এখানেই শেষ নয়, গাড়ির মালিকের উপর জুলুম করতে কিছু পুলিশকর্মী আবার টায়ারের হাওয়া বার করে দেন। কিন্তু ট্রাফিক পুলিশের কি এই ধরনের আচরণ ঠিক? কিংবা ট্রাফিক আইনে কি ট্রাফিক পুলিশদের এই ধরনের কাজ করার অনুমতি রয়েছে?
advertisement
4/6
গাড়ি চেকিং করার সময় ট্রাফিক পুলিশ কোনও গাড়ির চাবি কেড়ে নিতে পারেন না। ট্রাফিক পুলিশ গাড়ির টায়ারের হাওয়াও বার করে দিতে পারেন না। কোনও ট্রাফিক পুলিশকর্মী যদি এই ধরনের কাজ করে থাকেন, তা-হলে তিনি আইন-বিরুদ্ধ কাজ করছেন। ইন্ডিয়ান মোটর ভেহিকেল অ্যাক্ট ১৯৩২ অনুসারে, কোন অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর অথবা তার উপরের র‍্যাঙ্কের অফিসারই শুধুমাত্র চালান কাটতে পারেন। এ-ক্ষেত্রে কনস্টেবল শুধু তাঁকে সাহায্য করতে পারেন।
গাড়ি চেকিং করার সময় ট্রাফিক পুলিশ কোনও গাড়ির চাবি কেড়ে নিতে পারেন না। ট্রাফিক পুলিশ গাড়ির টায়ারের হাওয়াও বার করে দিতে পারেন না। কোনও ট্রাফিক পুলিশকর্মী যদি এই ধরনের কাজ করে থাকেন, তা-হলে তিনি আইন-বিরুদ্ধ কাজ করছেন। ইন্ডিয়ান মোটর ভেহিকেল অ্যাক্ট ১৯৩২ অনুসারে, কোন অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর অথবা তার উপরের র‍্যাঙ্কের অফিসারই শুধুমাত্র চালান কাটতে পারেন। এ-ক্ষেত্রে কনস্টেবল শুধু তাঁকে সাহায্য করতে পারেন।
advertisement
5/6
গাড়ি চেকিং করার সময় গাড়ির মালিকের সঙ্গে কোনও রকম দুর্ব্যবহার করারও অধিকার নেই কনস্টেবলের। যদি কোনও ট্রাফিক কনস্টেবল গাড়ির মালিকের সঙ্গে এই ধরনের আচরণ করেন, তা-হলে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানো যেতে পারে উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের কাছে।
গাড়ি চেকিং করার সময় গাড়ির মালিকের সঙ্গে কোনও রকম দুর্ব্যবহার করারও অধিকার নেই কনস্টেবলের। যদি কোনও ট্রাফিক কনস্টেবল গাড়ির মালিকের সঙ্গে এই ধরনের আচরণ করেন, তা-হলে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানো যেতে পারে উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের কাছে।
advertisement
6/6
রাস্তায় গাড়ি চেকিংয়ের সময় ট্রাফিক পুলিশদের সব সময় ইউনিফর্ম পরা আবশ্যক। যদি কোনও পুলিশকর্মী তা না-পরে থাকেন, তা-হলে তাঁর পরিচয়পত্র দেখতে চাইতে পারেন গাড়ির মালিক। যদি পুলিশ গাড়ির মালিকের বৈধ কাগজপত্র বাজেয়াপ্ত করে, তা-হলে সেই রশিদ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
রাস্তায় গাড়ি চেকিংয়ের সময় ট্রাফিক পুলিশদের সব সময় ইউনিফর্ম পরা আবশ্যক। যদি কোনও পুলিশকর্মী তা না-পরে থাকেন, তা-হলে তাঁর পরিচয়পত্র দেখতে চাইতে পারেন গাড়ির মালিক। যদি পুলিশ গাড়ির মালিকের বৈধ কাগজপত্র বাজেয়াপ্ত করে, তা-হলে সেই রশিদ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
advertisement
advertisement
advertisement